একোদা হজ্রত ফাতিমা রাদি অল্লাহু তালান্হা জায়নামাজে বসে অল্লাহর ইবাদত করছিলেন এবং কাঁছিলেন কাঁতে কাঁতে বুক ভিশে জ�
তাখন মহা নবি হজ্রত মহাম্মদ সললাহু অলেহো সললাম ফাতিমা রাদি অল্লাহু তালান্হা কে উদেশো করে বুলেন
হে অমার কোলিজার টুক্রা মা ফাতিমা তুমি তুমার জাইনামাজ উল্টি দেখো বাবার মুক থেকে এমন কথা শুনে মা ফাতিমা রাদি অল্লাহু �
টালানহা জাইনামাজের কোনা উল্টালেন জাইনামাজের কোনা উল্টে তিনি চোমকি গেলেন দেখতে পিলেন জাইনামাজের নিচে গোলিত শো�
সারনো বোয়ে বোয়ে জাছে তখন পিতা হজ্রত মহাম্মাদ সললাহো অলিউহাসলম বলেন হে মা ফাতিমা তুমি এখান থেকে প্রোজুন মতো সা�
সার পোরিচালনা করতে পারেবে এবং জিবনে অনেক আরাম আয়শ করতে পারেবে কিন্তু মা মনে রেখো দুনিয়ার শুখ শান্তি খনোস থাই প�
তুমি বলো তুমি কি দুনিয়ার শুখ শান্তি চাও না কি আখে রাতের শুখ শান্তি
পিতার মখি এমন কথা সুনে হজ্রত ফাতিমা রাদেয়লাহো তালান্হা জাইনা মজ ছেরে পিতার কাছে আসলেন বলেন আব্বা জান আমি দুনিয়ার
পহাম্মত সললাহো এলিয়া সলামের কানে পহচালো কন্নার এমন দুরাবস্থার কথা সুনে মহানোবি সললাহো এলিয়া সললাম তার বাণিতে তা
ত্রিতে ও বার জখন ডাকলেন তখন ভেতোর থেকে মা ফাতিমা রাদিযললাহো তালান্যা বলেন
হা বাগো আমি ভেতোর থেকে কি ভাবি দর্জা খুলো আমার গায়ে ছোট্টু একখান চাদোর পায়ের দিকে ধাকলে মাথার দিক খালি হোয়ে জ�
তুমার মাথা খানা ধাকো তার পর হজ্রত ফাতিমা রাদেল্লাহো তালান্হা রুমাল খানা দিয়ে নিজের মাথা ধেকে দর্জা খুলেন ঘোরে এ�
তুমা কি আমন মলিন দেখাচে কানো তখন কন্ন ফাতিমা রাদেল্লাহো তালান্হা বলেন আব্বা জান কোয়ক দিন ধরে আমি উপুষ আছি উপুষ থা�
থাক্তে আমার মাথা ধরে গাছে তাই কস্টে আমি শুহে ছিলাম একোথা শুনে হজ্রত মহাম্মদ সললাহো এলিহো সলাম বলেন মা ফাতিমা আমি �
তিন দিন ধরে উপুষ আছে দেখো মা আমি আল্লাহ তালা নিকোট দুনিযাতে তুমার ছিয় অধিক প্রিয় তার পরো আমি দুনিযার শুখ শান্তি চা
হাজ্রত মোহাম্মাদ সললাহ এলিওহা সলাম কোন্না ফাতিমা রাদেযল্লাহ তালান্যা কে বল্লেন মা তুমি ধর্যো ধরো তুমার জন্নো শ�
চমকে উটলেন এরপর তিনি পিতাকে বল্লেন আব্বা জন তাহলে বিবি মরিযম ও বিবি আসিয়ার কি হবে কোন্নার একথা সুনে মহান্ভি হাজ্�
সলালাহুলে উসালাম বল্লেন দেখো মা বিবি মরিযম তার সময় রমনিকুলের শর্দারনি ছিলেন বিবি আসিয়ার তার সময় রমনিকুলের শর্দ�
তুমি আজ থেকে কিআমত পর্জন্তো জতো রমনিকুল প্রিথিবিতে আজবে তাদের শকলের শর্দারনি হোয়ে বেহেস্থে অবস্থান করবে
একোদা উম্মে আয়ান নামের এক মহিলা হজ্রত ফতিমা রাদিযল্লাহো তালানহের বাডিতে কোনু একটা দরকারে গেলেন
গোরের কাছে জিয়ে তিনি অনেখন ধরে ডাকলেন কিন্তু ফতিমা রাদিযল্লাহো তালানহা দর্জা খুলছিলেন না
অন্নো আরেকটি কোনায় একজন মহিলা হজ্রত হসেঞ রাদিযল্লাহো তালানহো কে দর্নায় দরাছিলেন
এই অবাক করা দ্রিশোটি অবলোকন করে উম্মে আয়ান সেখান তিকে শরা শরি হজ্রত মহাম্মাদ সললাহো আলেয় সলামের দর্বারে চুলে �
এসে পুরু ঘটনাটি খুলে বল্লেন পুরু ঘটনাটি শুনে হজ্রত মহাম্মাদ সললাহো আলেয় সলামের বল্লেন হে উম্মে আয়ান তুমি জা দ�
যা দেখেছো সত্ত দেখেছো আমার মে হজ্রত ফাতিমার রাদেযল্লাহো তালান্হা কাজ করে পরিস্রম্ত হোয়ে ঘুমিয় গিয়ে ছিলো ক�
এক জন ফেরিষ্তা রুটি বানানুর জন্ন জাব পেশার জাতা চালা ছিলেন আর এক জন ফেরিষ্তা হজ্রত ফাতিমার অবশিষ্ট তস্বি পাট কর ছিল�
এবং আর এক জন ফেরিষ্তা হজ্রত হসেন রাদেলাহ তালানো কে দোলনায় দুলিয় দুলিয় ঘুম পারা ছিলেন
আমন কথা শনার পর উপস্থেত সহাবা এবং উম্মে আয়ান সকলেই অল্লাহু আক্বার অল্লাহু আক্বার বলেন
এরপর উম্মে আয়ান হাজ্রত মহাম্মাদ সললাহু অল্লাহু আল্লামের কাছ থেকে বিদাই নিয়ে চলে গালেন
একোদা প্রিয়নোবি হাজ্রত মহাম্মাদ সললাহু অল্লাহু আল্লামের কে তিন দিন জাবত খুঝে পাা জাছিলো না
সকোলে জার জার মতো করে খুঝা খুঝি করছিলেন কেওই পাছিলেন না হাজ্রত আবুবকর রাদেযল্লাহু তালান্হু ও হাজ্রত অমর রাদেযল্ল
কোটলেন হে ইহুদির বাচ্চারা তোরা বল আমাদের নভি কোথায় আমাদের নভি কে তোরা কোথায় লুকিয় রেখিছেশ তাকি খুঝে পাছিনা ইহ�
অমর রাদিযালাহ তালান্হু কে শান্ত করলেন বলেন অমর চলো আমরা অন্নত্র খুঝি ওই ছে দুরে দেখা জাছে রাখালেরা তাদের কে জিগা�
করি তারা বল্তে পারি কিনা আমাদের প্রিযনোবি রাসুল সললাহ অলিয়া সলাম কোথাই গাছেন আবুবকো রাদিযালাহ তালান্হু ইর কথা শোন
তাখন রাখালদের এক জন বল্লো আমরা তিন দিন জাবত ওই পাহারের গুহায় এক জন লোগ কে শেজদারত অবস্থায় কাঁত্তে দেখছি টানা তিন �
তিনি শেজদারত অবস্থায় কাঁত্ছেন তার এক কান্না দেখে আমাদের পশু পাখি গুলো কাঁত্ছে এবং পশু পাখি গুলো কোনো ঘাশ পানি বা
এক কথা সুনে হাজ্রত আবু বকো রাদিযল্লাহু তালান্হু বলেন হে উমর জার কান্না দেখে পশু পাখি ও কাঁত্ছে কোনো খাবার গ্রহন ক
পাহারের গুহাই গেলেন জে দেখলেন দোযাল নবি দিনের নবি হাজ্রত মোহাম্মাদ সললাহ অলে াসলাম শেজদারত আবস্থায় কাঁত্ছেন �
এরপর হাজ্রত ওমো রাবিযাল্লাহ তালান্যু হাজ্রত মোহাম্মাদ সললাহ অলে াসলাম কে উদ্ধিশো করে বলেন নবি গো আমরা তিন দিন জ�
সললাম সেজদারত অবস্থাই রুই গালেন তিনি মাথা উঠালেন না হাজ্রত আবুবকর রাদিযাল্লাহ তালান্যু তকন বলেন হে রাসুললাহ স্রলা�
সললাম সেজদারত অবস্থাথে কে উঠানো এরপোর তারা দুজন মিলে কাছে একমাত্র ফাতিমা রাদিযাল্লাহ তালান্যের দারাই সম্ভব দোযা
পোজন মিলে হজ্রত ফাতিমা রাদিযাল্লাহ তালান্যের বারের উদ্দেশে রোনা হলেন
পোজন মিলে হজ্রত ফাতিমা রাদিযাল্লাহ তালান্যের সাথি দেখা হলো
হজ্রত হাসেন রাদিযাল্লাহ তালান্যের সহো সবাইকে নিয়ে ওই পাহারের গুহায়ে চুলে গালেন
আপনি কে করি পারলেন আমাধের কে ভুলে থাক্তে একি সাথে আপনার আদোরের দুই নাতি হাসান এবং হুসেন কে ভুলে থাক্তে
আব্বা জান আপনি মাথা উঠান আম্রা আপনাকে নিতে এশেছে কিন্তু প্রিয় নবিজি সললাও অলিও সললাম কোনো ভাবেই মাথা উঠাছেন না তি
অলাহ তালান হোকে আপনার উমোতের জন্নো কর্বানি দিলাম এর পর অলাহ তালা জিব্রাইল আলাহিস্সলাম কে বল্লেন হে জিব্রাইল জাও �
আমার বন্ধু কে বলো শেজ্দা থেকে মাথা উঠাতে এবং আমার বন্ধু কে বলি দিও আমার বন্ধুর সকল উমোতের জিম্মা আমি অলাহ তালা নিজ
আমার বন্ধু কে বন্ধু সকল উমোতের জিম্মা আমি অলাহ তালা নিজ
আমার বন্ধু সকল উমোতের জিম্মা আমার তালা নিজ
আমার বন্ধু সকল অলাহ নিজ
তাকে এক দিনের জন্নো সময় দিলেন।
তুমি কি আমাকে এই পরামসোটি দিবে।
তাকে এই পরামসোটি দিবে।
কি সর্ত? আমার সর্ত হচ্ছে তুমাকে আমার বিয়েতে উপস্থে থাকে হবে।
যোদি তুমি আমার বিয়েতে উপস্থে থাকো তবেই আমি এই বিয়েতে রাজি হবো।
তুমি তো জানোই আমি তুমাকে কথটা ভালো বাশি।
এর পার হজ্রত ফতিমা রাদিযল্লাহু তালান হা বল্লেন দাখো বান্ধুবি তুমি ইহুদি আর আমি মুসল্মান।
তুমি তো জানোই ইহুদি সম্প্রদায় মুসল্মান্দের কে একদমি দেখতে পারে না।
এছারা এই বিয়েতে জদি আমি জাই তাহলে আমার বাবা কেও আমাদের সম্প্রদায়ের কাছে প্রশ্নের সম্মকিন হোতে হবে।
বাবা কে নিয়ে অনিকি ঠাটা মস্করা করতে পারে।
এছারা তুমাকে ও তুমাদের ইহোদি সম্প্রদায়ের কাছে প্রশ্নের সম্মকিন হোতে হবে।
এবং তারাও তুমাকে নিয়ে হাশে ঠাটা করে।
আজ্রত ফাতিমা রাদেযল্লাহু তালানা বলেন ঠিক আছে আমি তুমার বিয়েতে উপস্থে থাকবো তবে তুমি তুমার পিতাকে এই কথাটি জানিয়
কন্না ফাতিমা কি উপস্থেত হোতে হবে যোদি সি উপস্থেত থাকে তবে আমি এই বিয়েতে রাজি হবো কন্নার মুখে এই কথা সুনি ইহদি পি
সকলি ধনি শিল্পপতির ছেলেমেরা আজবে তাই এখানে মহাম্মদের মে ফাতিমা কে কনো ভাবে দাাদ দ্যা জাবে না পিতার মুখে এমন কথা
সুনে এহুদি মেটি বল্লো বাখো বাবা জদি ফাতিমা আমার বিয়েতে উপুষ্থিত না থাকে তাহলে কনো ভাবি আমি এই বিয়েতে সম্মত হবো
কন্নার এমন জেদের কাছে পারাস্থ হোয়ে এহুদি পিতা এরপর বলেন ছিকাছে আমি তমার বিয়েতে মহাম্মদের মেয় ফাতিমা কে আন্ত�
একটা শর্তে রাজি আছে যোদি তমার বিয়েতে মহাম্মদের মেয় ফাতিমা নতুন শুন্দর জামাকাপর পরে আশে তবেই আমি এই বিয়েতে তাক
আমি তাকে রাজি করিয়েছি আমার শর্তটা হলো তমাকি অবশ্যই আমার বিয়েতে নতুন জামাকাপর পরে উপস্থিত হতে হাবে
আমরা না খেয় থাকি এমতা অবস্থায় আমি নতুন জামাকাপর কোথায় পাবো বলো তকুন ইহুদি মেটি বলো দেখো আমি অতোষতো বুঝিনা তুমি আ
হাজ্রত ফাতিমা রাদিযাল্লাহু তালান্হা একটা পরজায় আবেগের বসাবর্তি হোয়ে বলে ফেলেন আছা ঠিকাছে আমি তুমার বিয়েতে জা
নতুন জামাকাপর পরে আমার বিয়েতে আজ্বে অতোয়েব তমি বিবাহের সকল প্রস্ততি সম্পন্ন কারো করনার মুখি এমন কথা শুনে জথারি
জামাকাপর তাও বলে ফিলেছেন প্রিথিবীর সপ্ছে শুন্দর জামাকাপর ফাতিমার রাদেযালাহো দালানা মহা চিন্তাই পরিগেলেন ঘরে একা
জামার গোভির সম্পরকো হোয়েছে আজ পরজন্তো তাক কিহু জানে না মাশের পর মাশ চুলে গাছে আমি না খেয় থিকেছে কোনো দিনো আমি
আপনার কাছে কিছু চাই নি আজকে আমি আপনার কাছে একটা নতুন জামার আবধার করলাম এই জামা আমার কোনো দোইহিক বা জোইবিক চাহেদা মেট�
আপনি কি আমা কে একটা নতুন জামা দান কর্বিন এভাবে দোআ করতে করতে হজ্রত ফতিমা রাদিযল্লাহ তালানহ চোখের পানে ফেল্ছিলেন অ
হত্যাত করে এমন নতুন পাকেট কোথাথিকে আস্লো তিনি পাকেট দোটু হাতি নিয়ে কাত্তে কাত্তে তার পিতা হজ্রত মহাম্মাদ সললাহ
এর কাছি গালেন এবং তার কাছি পূরু ঘটনা খুলে বলেন অতোপের হজ্রত মহাম্মাদ সললাহ এবং পাকেট দোটু হাতে নিলেন হাতে নিয়ে ত�
জান্নাতের শুগ্রান পিলেন জে শুগ্রান তিনে মেরাজে রাত্রে পেয়ে ছিলেন এর পর হজ্রত মহাম্মাদ সল্লা হুলে াস্লাম পাক�
দুটু রেখে তার কোন্না ফতিমা রাদেআল্লাহ তালান হুকে জোরিয়ে ধরে তার কপালে চুমুখেলেন এবং বলেন এই পাকেট দুটু তুমি কো�
এর পর হাজ্রত মহামাদ সললাহ অলিয়াসলাম তার কোন্না কে বলেন ফতিমা তুমি ইহদি মেটির বিয়তি জাও আমার কোনু আপত্তি নিই তবে তু
এর পোর বিয়ের দিন এলো হাজ্রত ফতিমা রাদেযলাহ তালানহ সেই নতুন জামা পোরলেন জামা জখন পোরলেন হাজ্রত ফতিমা রাদেযলাহ তাল�
বেবারের সকোল মেরা ফাতিমা রাদ্যালাহ তালানহের কাছে এশে তার জামার দিকে তাকাতে লাগলো এবং তার দিকে তাকাতে লাগলো
মজার ব্যাপার হোছে বেবারের সকোল মেরা নতুন বধুর দিকে না তাকিয়ে হজ্রত ফাতিমা রাদ্যালাহ তালানহের দিকে তাকিয়ে রোইল�
সবাই বলতে লাগলো ফাতিমা তুমিতো অনেক গরিব অসহায তাবি তুমি এতো সুন্দর পুষাক এতো দামি পুষাক কোথায় পেয়েছো আমাদেরকে এ
বাজার থেকে এবং কোন দোকান থেকে এই জামাটি তুমি কিনেছো তখন ফাতিমা রদেল্লাহু তালান্হা বলেন দেখো তুমরা এ বাজার ও ছিন্�
বেনা এমন কি আমি জে রাস্তা দিয় এসেছে সে রাস্তা ও তুমরা ছিন্বেনা তখন বিয়ে বারি মেরা বল্লো আমরা অবশোয় ছিন্বো তুম�
ওই বাজারে সাধারন কোনো রাস্তা দিয় জাা জায় না ওই দোকানে জিতে হলে একটি বিশেশ রাস্তা দিয় জিতে হয়
আর সেই রাস্তার নাম সিরাতাল মুস্তাকিম আর এই রাস্তার জন্নোই আমার বাবা হজ্রত মোহাম্মদ সললাহু অলেহো সললাম সব সময় দিন�
দিনের দাত দিয়ে থাকেন আর এই রাস্তার জন্নোই আমার বাবা তাইফের জমিনে তিন বার রক্তাক্ত হোয়েছেন আর এই রাস্তাটির নাম
হলো সিরাতাল মুস্তাকিম তম্রা জদি সেই রাস্তা দিয়ে জাও জেতে জেতে একটি বাজার পাবে সেই বাজারে নাম হলো জন্নাত এবং সেই
এতো টাই বেকুল হোয়ে উর্ছিলো জে তারা ফাতিমা রাদিযল্লাহো তালান হাকে বল্লো ফাতিমা আমরা এই বাজারে জেতে চাই আমাদের ক�
আমাদের কে কি কর্তে হবে ওই দোকানে পংছুতে হলে আমাদের কে তুমি ওখানে নিয়ে চলো তকন ফাতিমা রাদিযল্লাহো তালান হা বল্ল�
তালান হা তাদের কে বল্লেন সেই বাক্কোটি হলো লা ইলাহা ইলালাহো মোহাম্মাদের রসূললাহ সললাহো আলেহো সললাম অতোপোর বেবা
সেই জল্দের কে তালাম সেই হলো লামে সেই প্রশুক্রের নেকেন শেষে পাও প্রধ্যানে শেষার শেসি হেনঃতের সেই সেই সেই সে�
Đang Cập Nhật
Đang Cập Nhật