মার্মান্তে কার্বালার জুধ্ধো কানো হোয়েছিলো?
মার্মান্তে কানো হোয়েছিলো?
মার্মান্তে কানো হোয়েছিলো?
মার্মান্তে কানো হোয়েছিলো?
সেই পত্রো গুলো ছিলো আবিগ মাখা
সেখানে বলা হোয়েছিলো
হে রাসুল সললা হলিহসলমের নাতি ইমাম হোসেন
এখানে যাজিদের জুলুম, অত্তাচার অনেক বেডি গাছে
আমরা আপনার অপিখায় আছে
আপনার হাতে বাযাত গ্রোহন করার জন্ন
আমরা যাজিদের বাযাত কে কখনি কোবল করবনা
পরিস্তিতি ভালো ভাবি বোঝার জন্ন
হজ্রত ইমাম হোসেন রাদেলা হোতালান হো
তার চাচাত ভাই মুস্লিম বিন ঵াকিল কে কোফা শহরে পাঠিয় দিলেন
এবং বল্লেন সিখানে যে দিনি জানো সিখানকার পরিস্থি সম্পর্কে খোজ কবনেন
জখনি মুস্লিম বিন ঵াকিল সেখানে পোছালো তখনি কোফার মুস্লমান্রা অনিকি তার কাছে এশে বাযাদ গ্রহন করতি শুরু করলে
একে একে আঠারো হাজার মানোষ তার কাছে বাযাদ গ্রহন করলেন এবং সবাই বল্লো আমরা হজ্রত ইমাম হসেন রাদেলা হতালান হোয়ের সাথ
কোনি তারা পল্টি মেরে মুস্লেম বিন ঵াকিল কে পরিতাক করে যাজিদের বহিনিতে চলে আস্লো এবং দুখো জনক হলে ও সত্ত যাজিদের ভ
বায়াদ গ্রহম করেছে তারা সকলে আপনার জন্ন উদ্গ্রিব হোয়াছে কিন্তু হজ্রত ইমাম হসেন রাদেল লাহো তালান্হু জখন কুফার এ�
কিন্তু হজ্রত ইমাম হসেন রাদেল লাহো তালান্হু এর বিরত্তের সামনি তারা সক্তো পক্তো ভাবে দানাতে পারলো না
ইমাম হসেন রাদেল লাহো তালান্হু তখন রাস্তা পরিবর্তন করে কুফার অভিমুকে রোনা হলেন
আর তারা জেতে জেতে এমন একটা সমতল জাইগাই পোছে গেলেন সে জাইগাটি নাম হলো কার্বালা তখন তিনি তার সমস্ত সংগি শাথিতের কে ব
লাডাতে পার্ছে না তখন সে বাইশ হাজার শন্নীর পিশাল একটা বহর পাঠেয় দেলো সুধু মাত্রো হজ্রত ইমাম হোসেন রাদিযলাহো তালা�
না শেষ পরজন তো তারা বুছ্ছে পেরে ছিলো জে ইমাম হোসেন কে কখন ওই সামনে থেকে হোত্তা করা সম্ভক নায়
কানো না তিনি হচ্ছেন সেরে খোদা হজ্রত আলি রাদিযলাহো তালানোয়ের সুজুকো পূত্র তারা ভিন্ন পরিকল্পনা করলো
আর সেভাবি হজ্রত ইমাম হসিন রাদিযলাহো তালানোয়ের লোক সকলের পুরিস্থিতি আস্তি আস্তি সংকটময় হতি ধাকে
সকল সাথিদের কে একত্র করে বুল্লেন আমি জানি তুমরা আমার চেহারার দিকে তাকি পেছন ফিরে জিতে পারে না তাই আমি ইবাতিটি বন্ধ
নাই এটা আমার লডাই তিনি বাতি বন্ধ করে দুই ঘন্টা অপেখা করার পর পোনোরায় বাতি জালিয় দেখলেন তাদের এক জনু চলে জাইনি প্র�
আলের পোত্র আপনি হচ্ছেন প্রিয়নোবি হজ্রত মহাম্মাদ স্রলাহুলে উসলামের আধরে নাতি
আমরা কি করে আপনাকে এভাবে রেখে জলে জাবো এই দুনিয়ার জিন্দিকি কি সব এরিমোতে একটা ঘটনা ঘোটি গালো হজ্রত ইমাম হসিন রাদ�
রাদেলাহ তালান্হু এর সামনে ধাল হয়ে থেকে গলে এবং একটা পর্জাই অশংখ্র তির এশে হজ্রত আপ্বাসের শোরির জাজ্রা করে দিলো
এবং তারা হজ্রত ইমাম হসেন রাদেলাহ তালান্হু এর কাছা কাছে এশে বুছ্ছে পাল্লো তারা কার সামনে এশেছে
এমাম হসেন রাদেলাহ তালান্হু ছিলেন শেরে খুদা অল্লাহর শিঙ্হ হজ্রত আলে রাদেলাহ তালান্হু এর পুত্রো তিনি একাই এই সারে
একটা জুদ্ধ হয়ে ছিলো জিখানে সতো সতো শেনা নিহত হয়ে ছিলো শেরে খুদা হজ্রত আলের পুত্রো হজ্রত হসেন রাদেলাহ তালান্হ
নামাজ মিস করতে পারে না অতো পর আসোরে নামাজের সমোই হয়ে গালো হজ্রত ইমাম হসেন রাদেলাহ তালান্হ
যুধ্ধো বন্ধো করে যুধ্ধের ময্দান থেকি একটু আডালে একটি গোহার পাথোরের উপর উঠে ইমাম হসেন রাদেলাহ তালান্হ আসোরের স�
সোজোরে আঘাত করে সে তাঁর মাধাকে সোরের থেকে আলাদা করে দিলো ইন্নালিলাহি ও ইন্নালিলাহি রাজিউন
হজ্রত ইমাম হসেন রাদেলাহ তালান্হ কে সোহিত করার পার হসেন রাদেলাহ তালান্হের কল্লামো বারকে তলোআরের ডগায় করি পুরু ক�
বিরের গর্দান নিয়েসেছে আর তদের গর্দান সেতো সমান্নো সেস পরজন্ত কার্বালার জুদ্ধে হজ্রত ইমাম হসেন রাদেলাহ তালান�
হোয়ের গরের সকল নারিকে নিক্রিষ্ট ভাবে কয়েদি বানিয়ে কুফার রাস্তায় হাটান হোয়েছিলো
আর এ দ্রিশো দেখে কুফার সকল মানুষের মনি প্রচন্ড ঘ্রিনা জন্মে ছিলো যাজিদের উপর
আর সে কারুনি সমস্ত প্রিথিবি তার ভোয়ে নতুন করি কেপে উড্ভি
যাজিদের মারমান্তেক ম্রিত্তুর কাহিনি
করবে ভোয়ে হোক ইচ্ছাই হোক অনিচ্ছাই হোক জে কোনো ভাবি হোক কেও তার সামনে মাথা উচুকরে দারাবে না কিন্তু কোইছে রাসুল
সললাহলে সলমের পরিবারের সকল নারিদের কি কুফাই অপমানের সাথে জে ভাবে রাস্তা দিয়ে হেটি নিয়া হোয়ে ছিলো তাদের উপর উত
আবার নোতন করে আংদলনের দানা বাক্তে শুরু করলো সেই নারিদের খুদ্বা সুনে সবাই ভাবলো ইস্লাম আল্লাহর মননিত্ত ধর্ম হজ্র
আর এতেই যাজিদ মধিনাতে আক্রমন করি বসলো বলা হোয়ে থাকে যাজিদ তিন দিন পরজন্ত মধিনার অলিতে গলিতে লুট পাট করতে থাকে
মধিনার অলিতে গলিতে মধিনার অলিতে মধিনার অলিতে
মধিনার অলিতে গলিতে মধিনার অলিতে মধিনার অলিতে
মধিনার অলিতে গলিতে মধিনার অলিতে মধিনার অলিতে
মধিনার অলিতে গলিতে মধিনার অলিতে মধিনার অলিতে
মধিনার অলিতে মধিনার অলিতে মধিনার অলিতে
মধিনার অলিতে মধিনার অলিতে মধিনার অলিতে
আজ তোর কামন করুন পরিনতি এক বিন্ধু পানির জন্নো তোই ছটফোট করিশ আর তোই নবি পরিবারের সকল কে পানি থেকে বন্ছিতো রেখে ছি�
দেকে বল্লো হে প্রাণের সন্তান তোমাকে বড়ে ভালো বাশি আমি চোলে জাছে আর চোলে তো জেতি হবে এর পর এ শিঙ্হাশন কে তুমি �
দেখ্ভাল করবে এটি শুনে যাজিদের পোত্র খুপ ধেনার সাথে বলে ছিলো জে শিঙ্হাশনে হসাইন ইবনে আদের রক্ত লেগে আছে আর আপন�
আপনে ভাপছেন আমি এই শিঙ্হাশনে বস্বো লানত আপনার শিঙ্হাশনের উপর পিতাহি সাবে আপনার খেদমত করা আমার দাইত্তো অতেব জতো দ�
গ্রিনা ভোরে প্রত্তাক্খান করলাম পোত্রের মুখে আমন কথা সুনি যাজিদ দৃতি মতো পাগল হোয়ে গালো একটা পর্জাই যাজিদ শারাখ
এজন্ন মাঝে মাঝে তাকে নেশা দ্রবো দেযা হোয়ে ছিলো আর এই নেশা তো সে জিবন ভোর করেছে শারা রাজ সে নেশা করতো কিতু নেশা
আশলে রাজ্যের সকলে এতটাই অতিষ্টো এবং বিরক্ত হোয়ে উঠে ছিলো যে যাজিদের কোনো প্রকার শেবাস রশোষা করার জন্ন সামান্
না কোনো ভাবে এই জনত্রো না ভুলে থাকা জাএ জিহে তো একটা প্রস্থাব দিযেছে বের হোয়ার তাই শে রাজি হোয়ে গালো
এর গর্দান থেকে মাথাটা আলাদা করে
শিমার এই ঘুরাটা কেও
যাজিদের কাছে পাঠিয়ে ছিলো
তার পর এই ঘুরাটি চলাফেরা করতো যাজিদ
অথো পর এই ঘুরায় চোরে জকন জঙ্গলের দিকে জাছিলো
তার সারা শরির ছিন্নো ভিন্নো হোয়ে জাছিলো
সেশে এমনেকটা অবস্থা হোয়ে ছিলো
সেশে এমনেকটা হোয়ে ছিন্নো ভিন্নো হোয়ে ছিন্নো
সেশে এমনেকটা হোয়ে ছিন্নো হোয়ে ছিন্নো
সেশে ছিন্নো হোয়ে ছিন্নো হোয়ে ছিন্নো
সেশে ছিন্নো হোয়ে ছিন্নো