মার্মান্তিক কার্বালার পুরু ঘটনা দিরখু একটা ইতিহাশ
অনুশারেদেরকে বল্লেন জেকেও চাইলে আজ তার দল ত্যাক করি চলে জিতে পারে কিন্তু হসেন রাদে লাহো তালান হোয়ের এই উদাত্ত �
আওভান কেও গ্রহন করলো না কোনো সংগি তার দল ত্যাক করলো না হসেন রাদে লাহো তালান হোয়ের সাথে জুদ্ধে জিবন বাজে রাখার পর
হসেন রাদে লাহো তালান হো দুই দিকে তার দুই সেনাপোতি ঠিক করেন আর তাবু সাম্লানুর দাইত্তো দেন তার ভাই আব্বাস কে
সকল শোন্নো কে আউভান জানান তিনি আর তাতি যাজিদের পখো তেক করে হজ্রত ইমাম হসেন রাদে লাহো তালানো এর পখে চলে আসে আলহুর �
এবনে যাজিদ ও তার বাহিনি জদিও পারোবর্তিতে আলহুর যাজিদ বাহিনির বিপক্ষে অসিম শাহশের সাথে জুদ্ধো করে ময়দানে শহিদ হো�
পরে জুদ্ধো শুর করে শুর হোয়ে জায় এক অশম জুদ্ধো হসিন রাদেলাহো তালানোয়ের ডামদিকের বাহিনি জখন অসিম শাহশের সাথে জু
এর পর শুর হয় একক জুদ্ধো একি একে হজ্রত ইমাম হসিন রাদেলাহো তালানোয়ের শকল অনু শারিরা জখন শুহিদ হোয়ে জান তকন নিজের প�
জুদ্ধো করে পরিবারের মধ্য থেকে প্রথম শুহিদ হন এদিকে পানির অভাবে নারি পুরুষ শিশুরা জখন আর্থনাত করতে থাকে তাদের মুখ�
প্রতিনি জুদ্ধো চালিয়ে জান বাম হাদ দিয়ে শেষ পরজন্ত যাজিদ বহেনির মুহুর মুহু আক্রমনে শহিধন আব্বাস এর পর ছয় মাশের প
শহিধ হোয়ে জায় অশুস্থ পুত্র জযনাল ছাডা বাকি সপ পুরুষ নিহত হলে একায় জুদ্ধের জন্নো প্রস্থোথন হজ্রত ইমাম হসেইন রা�
শুর হয় জুদ্ধো অশেম শাহশি ইমাম হসেইন রাদিযালাহ তালান্যু অকোতু ভয় বিরের মতো জুদ্ধো করে একের পর এক পাসন্র যাজিদের
শুন্ন কে পারাজিত করতে থাকেন ইমাম হসেইন রাদিযালাহ তালান্যু জকন অপ্রতিরদ্ধ হোয়ে জান যাজিদের বহিনি কে একের পর এক পা
পরি জান মাটিতে মাটিতে পরি আরো শক্তি উশাহসের সাথে জুদ্ধ চালাতে থাকেন হসেইন রাদিযালাহ তালান্যু
এর পর একের পর এক তির এশে বেধে জাছিলো হজ্রত ইমাম হসেন রাদিযালাহ তালান্যু এর শুরির
আঘাত করে নিজের হাত কে রক্তাক্ত করে নিজিকে অপরাধি বানানো কেউই জকন শাহস করে হজ্রত ইমাম হসেইন রাদিযালাহ তালান্যু কে
হজ্রত ইমাম হসেইন রাদিযালাহ তালান্যু এর পর হজ্রত ইমাম হসেইন রাদিযালাহ তালান্যু এর মৃত শোরিরের উপর চালানো হয় ভযা বহ�
বিবহত্ষতাই যাজিদের বুকো কেপে উঠে কাটা মাথা ফেরত পাঠালে কারবালায় দাফন করা হয় হজ্রত ইমাম হসেইন রাদিযালাহ তালান্যু
এমন রিশংশহত্তার প্রতিবাদে চার দিকে বিদ্রহের আগুন দেখাদায় মত্র তিন বছরের মাথায় যাজিদ খমতা হারায় সে এবং তার অনিক �
সংগিরা নির্মম ভাবে মৃত্তু বারন করে আজ সারে ত্রারশত্ত বছর পারো এই শোক বোয় বেডাছে মসল মানেরা দশি মহরমকি বিশেষ দিন
হিসাবে শকে কস্টে পালন করে মসল মানেরা হাই কার্বালা বিয়ের মাত্রো সতেরো দিন হলো নতুন বার আর তিনি কার্বালার ময়দানি
শহিদ হোয়ে ছিলেন শহিদ হোয়ার পর তার কাটা মাধা চকন তার বৃধ্ধা মাকে দেখান হোয়ে ছিলো সেই বৃধ্ধা মা তকন সেই কাটা মাধ�
সেই বৃধ্ধা কে এক জনে শো খবর দিলো কার্বালার ময়াদানি যাজিদ বহিনের সাথে হাজ্রত ইমাম হসিন রাদেলাহ তালান্হুর বহিনি জু
দাম চাইতে এশেছে জুবক ছেলেটি তখন মায়ের কাছে বল্লো মা কি আমন জিনিশ জা আপনি আমার কাছে দুধের দামের বিনিমোয়ে চাইছেন
বৃধ্ধা এ মায়ের অন্তরে নবি পরিবারের প্রতি ভালোবাশা ছিলো প্রোবল তিনি বল্লেন হে আমার প্রিয় পূত্রো কার্বালার প�
এর পক্ষে জুধ্ধকরে নিজের জিবন কে শুহিত করি দাও বলা হোয় থাকে বাবামা যোদি আহলে নবির পরিবারের প্রতি ভালোবাশা রাখে তা
এবং আমি জান্তে পেরেছে জে কার্বালায় হাজ্রত ইমাম হসিন রদেলা হোতালান হোয়ের বিপদের সুময় জাছে তার শাহাদাতের সুময় �
তার শাহাদাতের প্রয়জন আমার এখন তার পখে লডাই করে নিচের জিবন দিয়ে দেওয়া উচিদ তমার শামের জিবনের পরিবর্তে আহলে বাইত�
আপনি যদি শহিদ হোতে চান তাহলে আমার শহিদ হোআ উচিদ আমাকে ও সাথি নিয়ে চলুন শতের ও দিনের বার শতের ও দিনের কনি ও বুরি মা তি
সুভানালা হজ্রত ইমাম হসিন রদেলাহো তালান্যো তাকে অনুমোতি দিলেন
আল্লাহো ও তার রাসুলো তুমারো পর সন্তোষ্টো জাও হসিনের পদো তলে জিবন উদ্শর্গো করো এতে তুমার মা এবং বিবি জোহ্রার মন �
আল্লাহো আক্বার জুদ্ধের ময়াদানে অশেম বিরত্তের সাথে জুদ্ধো করতে থাকলো সেই জুবক্টি এমত আবস থায় তার স্ত্রি তাকে
প্রতিদান দান করুন মহিলাদের উপর জিহাদ করা ফরজ নয় তাই আমি তুমাকি অনুমতি দিতে পারি না তুমি ফেরে আশো আল্লাহো তুমাকি উত্
কাল্বি প্রতিশোদ মুলক আক্রমনে অংশনেন তার ডান হাতকানি ইবনে সাবিত আল হাদ্রামি এবং বাম হাতি বকর ইবনে হাইদ বিছ্ছনো করি �
তার গার্দান উরিয়ে দেয়া হয় এবং তাকে শোহিত করা হয় তার দেহো থেকে মস্তক আলাদা করি ফেলা হয় এবং তার মাথা হজ্যত হোসি�
জিহাদে অংক্ষগ্রহন থেকে অব্যাহতি দেয়া হয়েছে অজ্রত হসেন রাদেলাহু তালান্যু তার মাথাটা নিয়ে আসেন আর বৃধ্ধা মাই�
আগে বিধোবা হোআ সতেরো দিনের নবোবধ্রু বল্লো ওহাব এখন তুমি একা শাধাদোদ বারণ করেছো কিন্তু জান্নাতে একা জেও না আমাক�
আমাকে ও শাধি নিয়ে জেও সে বলে ফিরি গালো হে আল্লা আমাকে নিরাশ করো না হজেদ হোসিন্র দেলো তালান্হু তাকে বলেন আল্লা �
তমাকে কখনোই নিরাশ করেন না ওহাপকাল্বি হজেদ হোসিন্র দেলো তালান্হু এর আধ্ধাতিক ক্যারিশমা দারা এমন ভাবি অনুপ্রানিত হ
এবার কার্বালার ময়দানে শোইধ হোয়ে ছিলো তার সম্পরকে আরো কেছু তথ্য আশুন জেনে নি
জন্ম শোত্রে একজন খৃষ্টান ছিলেন এবং ইস্লাম গ্রহণ করে ছিলেন তিনি কোফার একজন পরিচিত বেবোশাই ছিলেন
ইস্লাম গ্রহণের আগে ওহাপ তার মা অস্ত্রের সাথে আলোচনা করেন এবং পরে যাজিদ বহিনের বিরুধ্ধে জুধ্ধে হোসিন রাদেলাহো �
তালানো এর সাথে জোগ দেন ওহাপ কাল্বির ইস্লাম গ্রহণের পার তাকে হজ্রত হোসিন রাদেলাহো তালানো তার পখে যাজিদের বহিনের
বিরুধ্ধে জোধ্ধ করার অনুমতি প্রদান করেন কার্বালার জোধ্ধের প্রথম অভি জানে যাসীর জিযাদের দাশ এবং সেলিম ইবনে জিযাদ�
জিযাদের দাশ রোনা হয় এবং হজ্রের্থ হসেন্রাদেলাহ তালান্যুর সেনাবাহিনীর কাউকে তাদের সাথে দোইতল অরায় জন্য চ্যালে
এবং প্রতিদ্ধন্দেরা তার পরিচোয় চিক্কেশ করলেন জকানে তিনি নিজের পরিচোয় দিয় ছিলেন তাবে তারা তাকে চিন্তে পারে নি
উহাপ কাল্বি নিজেকে রক্খা করতে গিয় বামহাতের আঙ্গুলি হাই ফিলে এবং পাল্টা আক্রমণে সেলিম ও যাসের কি হুত্তা করে
তাদের উভোয়কে হুত্তা করার পার তিনি মার্শাল কোবিতা আব্রিত্তি করতে করতে
উমে াহাব চুলে জান্নি এবং তার সাথে মার্যে জিতে ছেয়ে ছিলেন তবে হুসিন্রা দেলা হুতালান্হু হস্তক্ষেপ করে ছিলেন হ�
হজ্রত ইমাম হসিন্রা দেলা হুতালান্হুর সেই প্রিয ঘোডা সেই জুল্জানার সাথে কি হোয়ে ছিলো
আজকে আমরা সে বিশোটি জান্ভু এক জন বেক্তি ইমাম বাকৃ আলেহি সলামের খেদমতে হাজির হলেন আর আকুল আবেদন করে বলতে লাগলেন হ�
পে নবীর বংশধোর আপনিতো কার্বালার পান্তোরে উপুষ্তেছেলেন
তালান হোয়ের চার পাসে তোআফ করছিলো জাতি কনো তির ইমাম হসিন রদেলাহ তালান হোয়ের শরীর মুবারকে স্পাশনা করতে বারে
হোয়ের হোয়ের হোয়ের হোয়ের হোয়ের হোয়ের হোয়ের হোয়ের হোয়তালান হো হেরয়ের হোয়ের হোয়ের হোয়ের হোয়ে
আর আমার বোন আমার মেয়কে বলো জে তাদের প্রিয় ইমাম হসেন রাদেলাহো তালান্যু তার প্রিয় নানা রাসুল সললাহলে সলামের সাথে
সাখাত করতে চলে জাছে জুলজানা এর পর খেমার দিকে ছুটে চল্লো আর ইমাম হসেন রাদেলাহো তালান্যুর মেয়েরা ঘোরার আাজ সুন্�
তখন বিবে সকিনা হজ্রত ইমাম হসেন রাদেলাহো তালান্যুর কোন্না জুলজানার সামনে এসে বলতে লাগলেন হে আমার বাবার ঘোরা তুমি �
এতো তুকি বলো জখন আমার বাবা জুদ্ধির ময়দানে জাছিলেন তিনি তখন পিপাশিত ছিলেন তিনি কোনো পানি পান করিন নি জালি মেরা কি তা�
আমার বাবা ঘোডা থেকে নামেন নি বরং তিনি ঘোডা থেকে পরে গিয়ে ছিলেন এর পর লোক সকল হজ্রত ইমাম মহামদ বাকের রাদেলা হো তাল
সলালা হলেয়া সলামের ঘোডা অবশেশে জুল্জানা নিজে নিজে ফুরাত নদিকে ডুবিয়ে দিলো আর বলতে লাগলো জেখানে আমার আরোহি নাই
উম্মত বলে দাবি করে নবিপাকের নয়ন মনিদের কি হোত্তা করে দিলো সেই পাশন্ডো যাজের বহিনি
হোত্তা করে ছিলেন তিনি মস্তিম শিযাদের কাছে মুক্তার এক জন অসমন্য জনব্রিয ও সমানিত বিক্তির নাম
ইবারে বলছি মুক্তার আল সাখাফির জন্ম ও বেডে উঠা
মাত্র বারো বছোর বয়শে ইস্তামের জন্ম পিত্রি হারা হন মুক্তার
এরপুর ইরাক মসল্মান্দের দখলে আশে কুফায় থেকে জান মুক্তার
চাচা সাদ এবনে মাসোদে নিকট বডো হতি থাকিন
জদিও পারে কুফা বাশে সেই প্রতিস্রতি ভঙ্গ করে ছিলো
এরপুর অক্টুবারে দাস তারিখে কার্বালা এ নের্মম ভাবে হত্যা করা হয়
প্রিয়নবি হজ্রত মহাম্মাদ সেলালা উলেয়া সেলামের প্রিয়নাতি
হজ্রত ইমাম হসিন রাদেলাহু তালান্যু এবং তার 72 জন সংগিকে
এদিকে মক্তার আল সাখাফি তখন কোফার বন্দি শালায় বন্দি
কার্বালা জুদ্ধো শেশে যাজিদের অত্তাচার আরো বার্তে থাকে
মক্তার কোফার জেল থেকে মক্তহন দিতেয় খুলিফা অমরের ছেলে আব্দুলার শোজোগেতায়
মক্তারের সাথে আব্দুলার পারিবারিক সম্পরকো ছিলো আব্দুলার স্ত্রি সোফিযা হোলেন মক্তারের ছোটো বন
তাউবা কারেদের আংদুলন নামের একটি বিপলোবের নিত্রিতো দিছিলেন সোলাইমান ইবনে সোরাদ নামের এক সাহাবি
কর্মকান্ডে ভিতো হোয়ে মক্তার কে গ্রফ্তার কারেন তিনি
খমতাই বসন তিনি
জনোপ্রিয়তাকে কাজে লাগি আলিও খেলাফত নামে নতুন এক খেলাফতের ঘোশনা দেন মক্তার আলচাখাফি
ইমাম হোসেন রাদেলাহো তালানোয়ের সদ্ভাই খলিফা আলি রাদেলাহো তালানোয়ের আরেক পুত্র মহামদ ইবনে আলাহানাফিয়াকে ইমাম
তারকে নিযন্ত্রন করতে ভাই মাস্হাব কে কুফায় প্রেরন করতে বধ্ধহন জুবাইর তার সন্ন বহিনীর অধিকাংশ ওয়ে ছিলো মক্তারের
পক্ষে যুদ্ধ করতে অশেকৃতে জানিয়েছিলো পরে মাস্হাবের বহিনী আত্তসুমর পন্কারি সেই ছয় হাজার সুন্যের সবাইকে হোত্�
মস্লমান্দের মধে দিরখম যাদি প্রভা পডে ভিশেস করে সিযা মস্লমান্দের কাছে তেনি খুবি গুরুত্তোপোন বিক্তি হোয়ে উঠেন
হসিন রাদলা হতালান হোকে হত্তা করার জন্ন ঘোশনা দিয়ে হত্তা করিয়ে ছিলেন বলে অনেকে মনে করে থাকে আর এটি হচে তার বিরু�
মনে করেন ইস্তামের ইতিহাশে অন্নতম স্রেষ্ঠ বেক্তি মক্তার আল সাখাফি জনে ভোবিশত সম্পরকে পর্বানুমান করতি পেরি ছিল�
নিজিকে নিয় এই বিতর্কের উত্তর মক্তার আল সাখাফি মৃত্তুর আগে নিজি দিয় গেয় ছিলেন
তিনে বলে ছিলেন আমি আরোব্দের এক জন রাসুললা সাললা হলে হলাসলামের পরিবারের হত্যাকানের প্রতিশুদ নিয় ছিন তিনি জকন অন্�
পরিজন্তো আমি তাই কুরেছিলাম জতো দিন কার্বালা আর ইমাম হসেন রাদেলাহ তালান্যু মানুষের মনে বেদনার জন্ম দিবে
ততো দিন পরিজন্তো মক্তার আল সাখাফি এক জন শাহশি জদ্ধা এবং আদোরশের প্রতিক হোয়ে বেজে থাকেন সাধারন মানুষের মনে
ইমাম হসেন রাদেলাহো তালান্হু বোল্তেন আমার শেই ঘোর একদমি ভালো লাগে না
পরেনি জখন কার্বালার মযেদানে সকলে শহিদ হোয়ে গালেন ইমাম হসেন রাদেলাহো তালান্হু তখন একা পরি থাকলেন ঠিক সে সুময় ইম�
হসেন রাদেলাহো তালান্হু তার প্রিয় জুলজানা ঘোরার উপর চোডলেন এবং জুলজানা লাগাম ধুরে কাইক বার টাম দিলেন কিন্তু সে এগ�
জুলজানা আমার বাবা জান কি নেজ আসনা জেই ঘোরার উপরে চোডে ময়দানে গাছে সেয়ার ফিরে আসনি সাকিনা তার পর নিজের বাবার গলা জ�
জোরিয় ধরে কান্তে লাগলেন ইমাম হসেন রাদেল্লহ তালান্হ জাার সমোয় জানো রাজ্যের অন্ধকার নেমি আসলো সকলে কান্না কো
তাপর তিনি জখন তির বাসার জখমে ছিন্নো ভিন্ন হোয়ে জুল্জানার উপর চোড়ে বুশলেন তখনি গাইব থেকে আাজ ভেশে আসলো
হে হোসাইন ফিরে চোলে আয় আমি তোর সাথে রাজি হোয়ে গাছি আর তুয় আমার সাথে রাজি হোয়ে জা
এমন গাইবি আাজ সোনে হজ্রত ইমাম হসেন রাদেলাহো তালান্যু জুলফিকার তলোআরকে নিজের মিযানের কাছে রিখে দিলেন
তিক এমন সমোয় যাজেদের সন্ন বাহিনি এক সঙ্গে চতুর দিক থেকে আক্রমন করতে লাগলো
ইমাম হসিন রাদেলাহো তালানো জখন মাইদানে পরি গালেন তখন জানো মাইদানে ভুমিকম্প হোই গালো চার দিকে নেরাপ নিস্তাব্ধ হোই
কাবার দেযাল পরিজন্তো কেপে উঠে ছিলো জামনি ইমাম হসিন রাদেলাহো তালানো জুল্জানার উপর্থেকে মাইদানে পরি গালেন তখন শা�
সাকিনা দোরে মাইদানের দিকে চলু গালেন আর চার দিকে তখন যাজিদের শন্নো বহিনি ঘিরে রোয়েছে এদের কে সাকিনা জিগিশ করলেন
আমার বাবাজান কোথে আছেন তাদের মধে এক জন নিষ্ঠুর শয়তান জালিম বল্লো তুমার বাবাজানে নাম কি জখনি সাকিনা বল্লো আমার পিত�
নিষ্ঠুর সিমার সাকিনা কে দেখে হজত ইমাম হসিন রাদেল্লা হো তালান্হু এর গলায় সেই ছোরি আরো জোরে জোরে চালাতে লাগলো
ইমাম হসিন রাদেল্লা হো তালান্হু এর গর্দানে মোট তেরোটি পেন্ছে লাগিয় ছিলো পাসন্র এসেমার সাখিনা কে দেখে বার বার জ�
যোরে যোরে ছোডি চালাতে লাগলো সুধুমাত্র তারা এখানে থিমে থাকলো না ইমাম হসিন রাদেল্লা হো তালান্হু এর সাধাতের পার সে
ইমাম জযনুল আবিদিন কে জিগেশ করি ছিলো হে নাাসায় রসুল আমাদের কে সুধুমাত্র এতোরকো জানিয় দিন জখন তাবোতে আগুন লাগানো
কার করতে করতে ছুডিয় ছিটিয় চলে গিয় ছিলো অল্লাহু আক্বার জখনি তাবোতে আগুন লাগানো হেছিলো তখনি সহাজাদি সাকিনা ভয় আর
সহাজাদি সাকিনার কান্থেকে রক্তো পরেছিলো জতক্খন না পরজন্তো তার মৃত্ত হোয়েছিলো তদক্খন পরজন্তো তার হাত কানি ছিল�
আহলে বায়তের নারিদের কে বন্ধি বানিয় নিয় হয়েছিলো তকন সহাজাদি সাকিনা চার বছরের ছোটো মসুম বচ্চা
চার মার্তি থাকি ছোটো এই চার বছরের বচ্চাকি পাশন্ড সিমার এমন ভাবে চার মার্তি থাকি জে তার ছেহারা থেকি রক্ত জোর্তি থা�
সাইতান সিমার এমাম জযনুল আবিদিন কে বলতে লাগলো তোমার বাবা সাম্নের দিকে এগিয় জাছে না কানো
জিগেশ করলেন হে বিবি আপনি কে জখন থেকি আমাদের কে বন্দি বনানো হোয়েছিলো তখন থেকি আমাদের সাথে আপনার মতো এমন শুআচরণ আ�
পোনোরায় ফিরে আসলেন ফিরে আসতে সিমার সাকিনা কে দেখে আবার চার মারতে লাগলো আর বলতে লাগলো তোর জন্নুই সম্পুনো কাফেল�
ধেমে আছে সিমারের চোর গায় লাগতি সাহজাদে সাকিনা চাচা আবাসের কথা মনে করলো চাচা আবাসের কথা মনে করে কান্না করতি লাগ্ল
আর আমি সপ্ছে পুরুষকার হিসাবে বেশি মাল দোলত পাবো।
আর আমি সপ্ছে পুরুষকার হিসাবে বেশি মাল দোলত পাবো।
তুমার বাবা তুমা কি খুবে ভালো বাশে? বাবার সঙ্গে শাখাত করতে চাও? এথো তুকু বলে যাজিদ সে কাটা মাথার উপর থেকে কাপোর শোরি এ
সাখাত দে সাখিনা তখন কাতে কাতে বলতে লাগলো পিতা জান এখন আমার ভালো বাশের পরিখা শুরু হোয়ে গাছে আপনি আমার কাছে চলে আশুন
পর পাশন্ডে যাজিদ তার নিজের সিপাহিদের কি আধিশ করলো সবাই কে কোয়েদি বানিয়ে নাও এর পর আহলে বায়ে তির সমস্ত নারি এবং ছ
করে তখন ছোটো বাচ্চা সাকিনা তার ভাইকে বলে আছে ভাইয়া তাহোলে আমরা কখন আমাদের নিজের দের ঘারে জাবু ভাইয়া এবাবে একটা �
কাননা করতে করতে গিযান হারিয় ফেলে সহজাদে সাকিনা সহজাদে সাকিনা সপনে দেখলো জে তার বাবা হজোত হসেন রদেলা হোতালানো তা
মা আমি তোর কাছি আছি এভাবি সপনো দেখে আপস্থায় হাঠাত করে সপনো ভিঙি গেলো চোখ কুলো সহজাদে সাকিনা এরপোর সে আহলে হারাম�
সকল সদোশু এবং নিজের ফুফি বিবি জযনপ কে বলতে লাগলো বাবা জান আমাকে নিতে এসেছেন এটা সোনি সকলে কান্না করতে লাগলো সে বন�
ইমাম হুসেন কে মনি করে তার কন্নারা কান্না করছে তখন যাজিদ এ কথা সোনি বল্লো তুমরা এমন্টা করো হুসেনের কাটা মাথাটি তাদ�
তাদের কাছে দিয় দাও জাতে করে তারা আওজ না করে আরামে শান্তিতে ঘুমুতে পারি যাজিদের আদে সোনি সিপাহিরা হজত ইমাম হসিন রা�
এথো বিশি কান্না করতে লাগলো কান্না করতে কর্তে বাবাকে শারন করে এ দুনিয় ছেরে ছুলি গালো
আল্লা এবং তার রসুল সললা হলেয় সলামি ভালো জানিন এই বন্দিখানার ভেতোরে ইমাম জযনুল আবিদিন কিভাবি বিবি সাখিনা কে কবর দিয়
তার জিবনের পেছনের সমস্ত গনা মাফ করি দিন আমরা জযনো ইমাম হসেন রাদেল্লহ তালান্হু এবং তার শঙ্গিদের সাথে জন্নাদ বশ্য হ
পাশাই কাতোর হোয়ে জাছেন সেখানে ছোটোদের আর্থনাথ শোনে বডোদের কলিজা ফিটে জাছিলো
আর এই বন্ধরাকার ব্যাবস্থা ছিলো মোট তিন দিন
আবেদন করলেন আছো কেয় এই গরিপ কে শাহাজ্য কর্বি এর পর আস্মান কাপ্তে লাগ্লো জমিন ফাড্তে লাগ্লো ফেরেষ্থারা চুলে আ�
এরিমধে তাবোর ভিতোরে থাকা একি ছোটো বাচ্চা দলনা থেকে সে নিজেকে ফিলে দিছিলো
বিবি রুবাব ইমাম হসেন রাদিযলাহো তালান্হু কে ডাকলেন আর দুই হাত কে জোরে ডাকতে লাগলেন হে নাসায় রাসুল জমুনি আপনি বল্ল
তালান্হু তার ছাই মাশের বাচ্চাকে কোলে নিয় কার্বালার গরম ময়দানে বেরি আসলেন এরপোর বল্লেন তুমাদের জদে জুদ্ধ হোয়
পানি পান করাও পানি পান করাও তকন যাজিদের ফোজ থেকে আওযা জাস্লো হে উসেন তুমি পান করতি চাছ্ছো নিজেই আর এই মাসম বাচ্চার �
দোহাই দিছো আমাদের কে জদে এই বাচ্চা পানি নিজেই চাইতে পারে তাহলা আমরা অবশুতাকে পানি পান করাবো হজ্রত ইমাম হসেন রাদেয
ছোট্টো একজন আউলাদ আমার শোরিরে তুমাদের রাসুলের রক্ত বইছে হে মানুষ সকল আমে তিন দিন পরজন্তো পিফাশিতো আছি আমাকে পানি
আউাজ আস্লো হারমালা তির চালাও হারমালার কাছে জে তির ছিলো তা জন্তোদের কে শিকার করার জন্নো সেই তিন মখো তির দারাই আলি আ�
কমোরে গিয়ে লাগলো দিতিও মাথা তার বাহোতে লাগলো আর তৃতিও মাথা আলি আস্লোরের কানে গিয়ে ফুডি গালো সেই তির এতটা ভারি ছ
আমার উম্মদেরকে দেখাতে লাগলেন তিনি চাইলেন জমিন কে আলি আস্লোরের রক্ত দিয়ে দিবেন জমিন চিতকার করি উটলো হে নাাসায়
এর পর ইমাম হসেন রাদেল্লাহ তালান্হু আলি আস্লোরের রক্ত নিজের চেহারায় মাখি নিলেন আর সে শয়তান্দের দিকে তাকিয় বলত�
তার পর ইমাম হসেন রাদেল্লাহ তালান্হু জখন আলি আস্লোরের লাশ্কে নিজের বহতে করি তাবোর ভেতোরে প্রভেশ করলিন বিবি রুবা�
আরকে কোনু সন্তান ছিলো না ইমাম হসেন রাদেল্লাহ তালান্হু বলেন হে রুবাব ধর্জো ধারো আলাহ তালা এটাই চাইছিন জি আমরা সমস্
আর আলি আজগর কে সে কার্বালার উত্তপ্ত জমিনে দাফন করে দিলেন তার পর জকন হজত ইমাম হসেন রাদেল্লাহ তালান্হু এর শাধাত হোয়
কোনো মাথা এরিয় জাই নিতো কোনো এক জালিম শাইতান বল্লো একটি মাথা পাা জাছে না শিমার জিগেশ কর্লো কোন মাথা সে শাইতান বল�
কার্বলার এই গরম চত্তরে চান্র দিকে বল্লম মেরে মেরে আজগরি লাশ খুঞ্ছিতে শুডো কর্লো তারে কে লিখা ছে একটি বল্লম খুঞ�
দেখতে পেলো আর মদিনার দেখে মুখ করে বল্তে লাগ্লো হ্যার আসুলালাহ সললাহ হলেহসলাম দেখুন আপনার উম্মতেরা আমাদের সাথে ক
এক জন হিন্দু মহিলা ছিলেন ওই হিন্দু মহিলাটির কোনো সন্তান ছিলো না তিনে ছিলেন নি সন্তান এক বার মহারমের দস্তারিখে ওই ম
আর আজকের দিনে আমতের প্রিযনোবি হজ্রত মহাম্মাদ সেলালা হলিহসলামের দোহিত্র শেরে খোদা হজ্রত আলি রা দেল্লাহো তালান �
ও জন্নতের শর্দানি হজ্রত ফতিমা রা দেল্লাহো তালান হয়ের পূত্র হজ্রত ইমাম হসিন রা দেল্লাহো তালান হকে কার্বালার ময়
আমরা বিভিন্ন ধারণের ধোর্মিয় অন্শাশন পালন কোরি তকন ওই হিন্দু মহিলাটি জান্তে চায়লো আছ্যা বন আমাদের কে বলুন আপনার
তার কাছে জোদি কেও চাইতো কখনো ইসে খালি হাতে ফির্তো না
হজ্রত ফাতিমা রাদেল্লহ তালান হার দুই পুত্র ছিলো
প্রথম জন হজ্রত হাসেন রাদেল্লহ তালান হু
মসাফের বেক্তিটি খুবি চিন্তিতো হলো এবং পারোবর্তিতে সে চেচামেচে শুরু করলো এর পর ওই মসাফের বেক্তিটি জোরে জোরে ব�
সম্মানের বেপার হবে মসাফের এই কথা বলে চুপ থাকলো হজত ইমাম হসেন্র দেলা হো তালানো এর পর দাশ হাজার দিরহাম ওই বিক্তিটির �
পাঠালেন অর্থা দাশ হাজার রোপো মদ্রা পাঠালেন এর সাথে হজত ইমাম হসেন্র দেলা হো তালানো একটা চিঠি লিখলেন চিঠির ভাশা ছিল�
এমন হে মসাফির তুমি খুপ তারাহুরো করে ফিলেছো অর্থাদ তুমি অপেখা করো নি জদি তুমি অপেখা করতে তাহুলে আমি তুমাকে এরছে ও ব�
দিয়েছে নিজের সম্মান অনুজাই দিতে পারি নি আপনারে এখানে হজত ইমাম হসেন রাদেল্লহ তালান হোয়ের দানশিলোতা দেখুন দাশ হা
হসেন রাদেল্লহ তালান হোয়ের দানশিলোতা
মান্নোত করেছিলেন ইর পর পারের বস্যর জখন দাশ মহরো মাস্লো হজত ইমাম হসেন রাদেল্লহ তালান হোয়ের কেরামো দেখুন
তাবি নিযাজ আর ফাতিহার আযোজন করা হয়ে জে জামন্টা মসল্মান্দের ঘারে করা হয়ে
তারা এটে বিশাশ করেন জে আমাদের ঘরে জে সন্তান হোয়েছে আমাদের পরিবার বংশো জে সামনের দিকি এগিগাছে
তা হজ্রত ইমাম হসেন রাদেল্লাহো তালানোহের দানের জুন্নুই এগিগাছে আর ওই সন্তান হজ্রত ইমাম হসেন রাদেল্লাহো তালানোহ�
জন্মগ্রোহন করেছিলো আর সুধো এটা নয়ে এ হলো সুধো মাত্রো হজ্রত ইমাম হসেন রাদেল্লাহো তালানোহের কেরামতি জখনি তার স�
হসেন রাদেল্লাহো তালানোহের জিকেরে পাক কেরামত আর ফোজিলত আল্লাহো রাব্বুলালামিন এই পূরিবারে জতোটা উদারোতা দিয়েছ
ছিলো হাজ্যত হাসান ও হাজ্যত হসেন রাদেল্লাহো তালানো খুদা ও ত্রিষ্ণাই দুস্ছিন্দা গ্রস্ত হোয়ে গয়া ছিলেন
আমরা কি কিছু খাবারের জুনো পেতি পারি এই কথা সুনে ওই বৃধ্ধা বুল্লেন আমার কাছে খাবার জুনো ঘারেতে কিছু নিই কিন্তু আমার
কাছে অবশোই এশো আমরা তুমাকে তুমার এই অনুগ্রহের জন্ন অবশোই পুরুষ্কৃত করবো আর এই বলে দুই ভাই শেখান থেকে রানা হোই গ�
এই বৃধ্ধা ও তার শামির মদিনা শরিফা জাার জন্ন প্রোয়জন পোল্লো সেখানে জেয় তারা জিবন জাপন করতে থাকেন
আমি শেই জে এক দিন আপনি আপনার ছাগলের দোধ দহন করিয়ে ছিলেন এবং ছাগল কে জবাই করে আমাদের খিয়ে ছিলেন
এরপর ওই বৃধাকে হাজ্রত হাসিন রদেলাহো তালান্হু এক হাজার ছাগল ও এক হাজার দিনার দিলেন এবং সাথে গুলাম কে সংগে দিলেন তাদ�
তাদের কে তার ছটো বাই হাজ্রত ইমাম হাসিন রদেলাহো তালান্হু এর কাছে পাঠে দিলেন এরপর জখন ওই বৃধা হাজ্রত ইমাম হাসিন রদেল
দুই হাজার দিনার ও দুই হাজার ছাগুল নিয়ে খুশি মনে নিজের সামের কাছে চুলে গালেন
হজত হসিন রদেলা হতালান হের সারণে আল্লাহর কাছে কিছু চাই
হজত হসিন রদেলা হতালান হের সারণে আল্লাহর কিছু চাই
হজত হসিন রদেলা হের সারণে আল্লাহর কিছু চাই
হজত হসিন রদেলা হের সারণে আল্লাহর কিছু চাই
হজত হসিন রদেলা হের সারণে আল্লাহর কিছু চাই
হের সারণে আল্লাহর কিছু চাই
হজত হসিন রদেলা হের সারণে আল্লাহর কিছু চাই
হজত হসিন রদেলা হের সারণে আল্লাহর কিছু চাই
হজত হসিন রদেলা হের সারণে আল্লাহর কিছু চাই
হজত হসিন রদেলা হের সারণে চাই
হজত হসিন রদেলা হের সারণে চাই
কার্বালার ময়দানি হজত ইমাম হসিন রদেলা হের শের মুবারক বিছেন্ন করা হোয়েছিলো
শের মুবারক ছাডাই তাকে কার্বালায় দাফন করা হোয়েছিলো
বনি আসাদ গোত্রে লোকেরা পাশের গ্রাম থেকে এশে জানা জাও দাফন অনুষ্ঠান শম্পন করিছিলো
তার মাথার পানি ছেটা দেন আতিয়ে কুফি তার পর জাবের রাদেলো তালান হুস ফেরে পান হুস ফেরার পার তিনে তিন বার দুখ্য ভারা ক্�
সাইন হুসাইন হুসাইন হুসাইন এর পর বলেন কেনো জাবাব দিছো না তিনে আরো বলেন জে হুসাইন নিজের রক্তি রংজিতো এবং জার দেহো ও ম
মুমিন্দের সন্তান তুমি হেদায়ত ও খুদাভিতির পতিখিতির সন্তান তুমি কাসা ও আবার তথা রাসুল সললা হলেভা সলমের চাদোর এবং আলখ�
সালিন নিজ হাতে তুমাকে খাবার খেয়ে ছিলেন এবং তুমি ফরেজগার্দের কোলে বড় হোয়েছো মুমিন্দের বকের দোধ পান করেছো এব�
হাজ্রত জাকারেয ইবনে যাহিয নবি আলেহি সলাম শোহিদ হোয়ে ছিলেন এর পুর রাসুল সলালাহলেয সলামের ওই সাহাবি হাজ্রত জাবের র�
হাজ্রত করে ছিলে এবং আম্রিত্ত খুদার ইবাদোত করে গাছো তিনে আরো বলেন আমি শে আল্লাহর কসম দেছে জেনে রাসুল সলালাহলেয স
হাজ্রের জন্য আমরা ঘরে বোশে ছেলাম আর তারা তথা ইমাম হসেন রাদেলা হোতালান্যু ও তার সংগিরা সত্রুদের তিরের মুকাবেলা কর
হসেন রাদেলা হোতালান্যু ও মাজার কথায় অবস্থিতো কি ভাবি আছে তা জানার ছেষ্টা করুন
তোবে এখানে খুবি গুরুত্তোপনো একটি কথা বলি রাক্ছি উমায়া ও আব্বাসিযা খুলিফারা মাজার নির্মানের কাজে বাধা প্রদান করে
কার্বালা এবং নাজাফে মাজার নির্মান করে ছিলেন মাজারের শিমানা দিযাল কাঁচ দারা সোজ্জিত কাঠের দর্জা দারা বেশ্ঠিত করা হ
মাজারের পাশে আল আব্বাস মস্চিত অবস্থিতো
Đang Cập Nhật
Đang Cập Nhật
Đang Cập Nhật