জে নারির পিতা সর্বকালের সর্বস্রেষ্ঠ মানোব হাজ্রত মহাম্মাত স্লালা হলিহোস্লাম
হাজ্রত আসি আলেহোস্লাম হাজ্রত মারিযম আলেহোস্লাম এবং হাজ্রত উমে কল্সুম আলেহোস্লাম সে নারির জিবনি নিশ্চোই প্রিথি�
সুমোয়ে রাসুল সলালাও আলেহোস্লাম এর ইন্তেকালের পর তার বংশকেই এ ফাতিমা রাদিযল্লাহু তালান্হ বংশে বংশো রক্ষা করেছি�
তার মধে তাহেরা, জহুরা, জাকিযা, রাজিযা, মতাহ্যারা, আরজিযা এবং বাতুন
হজ্রত ফাতিমা রাদিযল্লাহু তালান্হ ছিলেন হজ্রত মহাম্মত সেললাহু অলিয়াসলামের চার কন্নার মধে সর্ব কনিষ্ঠ কন্না
ফাতিমা রাদিযল্লাহু তালান্হায়ের পিতা ও মাতার বংশতালিকা এক
প্রথুমি জানার চেষ্টা করবো হজ্রত ফাতিমা রাদিযল্লাহু তালান্হায়ের জন্ম ও শোষোবের কথা
একো দা হজ্রত জিব্রাইলালেসেলাম জানাতি ফাল হাতে হজ্রত মহাম্মত সলালাহু অলেয়াসলামের কাছে উপস্থিত হোয়ে তাকে ফালটি
কনো দিন পান্নে অতো পার কিছু দিন পার তার প্রিযোতমস্ত্রি হজ্রত খাদিজা রাদিযল্লাহু তালান্হা গর্ভোবতি হন কিছু দিন পা�
কার হজ্রত জিব্রাইল আলেস্লাম রাসুল সল্লাহু আলেস্লামের কাছে আবার আসলেন এবং সলাম দিয়ে শুসংবাদ দেলেন
হজ্রত জিব্রাইল আলেস্লাম এর মাধ্যুমে আমি জান্তে পেরেছে তুমার গর্ভে এক জন কোন্না শন্তান অবস্থান করছে আরে কোন্ন
হজ্রত খাদিজার আদেলাহো তালানহা কে সাহাজ্য করার মতো কেউ পাশেত ছিলো না অতুপর খাদিজার আদেলাহো তালানহা এক জন দাশি কে ডা
খাদিজার আদেলাহো তালানহা তিনি ইস্লাম ধর্ম গ্রোহন করেছিলেন তারা তখন হজ্রত খাদিজার আদেলাহো তালানহা এর দাশি কে বল্ল�
আরব জাহানের অনেক ধোনি অশিখিত জুবক খাদিজাকে বিয় করার জুন্নো আশা বাদে থিলো
কিন্তু এই খাদিজা জুবকদের প্রস্থা প্রত্তাখন করে সেশে কিনা এক জন অশিখিত জুবক মহামমত কে বিয় করে ছে
সে এই কাজের ফলে আমাদের বংশের মখে চুন কালি দিয়ে ছে এবং মহামমতের ধন্ম গ্রোহন করে আমাদের কে সে অপুমানিত করে ছে আর �
এই অপস্থায় তামার সঙ্গে আমাদের কোনো সম্পরকো নিই অতো পর দাশে সেখান থেকে চোলে আস্লো এসে হাজ্রত খাদিজা রাদেলাহ ত�
পদ থেকে রক্ষা করতে পারেন আবার ইচ্ছে করলে বিপদে ফেলতে পারেন খাদিজা রাদেলাহ তালান হা এসোপ চিন্তা করতে করতে দেখতে
আপনার এখানে কেনো এসেছেন তখন তাদের মধে একজন বলেন মা আপনার কুনো ভয়নি আপনি জে আল্লাহর সাহাজ্য যে এছেন আমরা তান নির্
মরিয়ম বিন্তে ইম্রান সাবার শেষ রমনি বলেন আমি হোলাম মোসার বুন উম্মে কুল্সুম আমরা সকলি আপনাকে সাহাজ্য করার জুন্নো �
এসেছে হজ্রত খাদিজে রাদেল্লাহো তালান্হা বিপদের সমোয় তাদের কাছে পেই অনে খুশে হুলেন
ফোট্পোটে পভিত্র চেহারা দেখে মনে হুয় ছিলো চিরো শান্তি জান্নাতের জুতি নি সবাইকে খুশে করার জন্নো এই দুনিযাতে তি�
জন্নাতে পেতিতো আহমধ হজ্রতের চেহারা সভাপ চোরিত্র ও কথাবার তার সাথে এতো মিল আমি আরভে কারুনিকোর দেখিনে তার মুখমন্ড
এর রাস্তা বাধা দিয়ে দাডালো আর নানা ভাশায় গালিগাজ করতে লাগলো এমন কিশে রাসুল সললা হলে সলম এর মাথায় ধুলু মাটি নিখেব ক
আর মাথায় ধাকা বালি জার্তে জার্তে করেশ কে বলেন তুমরা কি মানুষ তুমাদের মধে মানোবতার কোনো লেশ নিই আমার পিতা তুমাদের
পিতা মাতার সাথে এক মাত্র ফাতিমাই ছিলেন স্নেহো মমতার অধিকারে নি
আস্তি আস্তি হাজ্রত খাদিজের আদলাহ তালান্হার শরীর দুরజোল হিপাডে
হাজ্রত খাদিজেরা দেলাহো তালান্হা রোগে আক্রান্তে হোয়ে রাসুল সেলাহো লেসলাম এর শেবা জত্নো করতি পারছেন না বোলে সব
আমার মতো হতো ভাগি দোখিনি নারি এই প্রিথিবিতে খুন্ছে পামা জাবে না
আমার জিবন থাক্তে আব্বাজানের খেদ্মতের সমান্নতোমত ত্রুটি আমি করবনা
বিধায় আপনি কোনো চিন্তা করবেন্না
মৃত্তোর পথোজাত্রি হজ্রত খাদিজা রাদেলাহো তালানহা মেইর কথা সুনে খুবি আননদিত হোলেন
কিশোরি বয়েশেই চমতকার বধ্ধিমত্থা সম্পন কথা বার্তা ও চাল চলন ফাতিমা রাদেলাহো তালানহা এর উপর পরিলক্ষিত হোতো
সাধারনো তো এ বয়েশের ছেলে মেদের কাছে জেটা পরিলক্ষিত হোতো না
তাই খাদিজারা দেলাহো তালানহা কেবল খুশে হুলেন না বারং তাংকে কাছে ডেকে বুকে টেনে পিঠে মাথায় হাদ বুলিয়ে তার জন্ন প�
ভুরে দুআ করলেন হে আল্লা তুমি আমার মেকে আমার প্রিয় আবেদা বান্দি বানাও তাংকে জগতের বুকে মহা মোর্জাদা পুর্ণ মাত্র�
সর্বদা দুআ করে তাবে তুমার কাছে আমার বিশেষ অনরোজ হোলো আমার ম্রিত্র পার তুমার আব্বা জানের খেদমত ও শেবা জত্নের ভার �
তুমি গ্রহন করে মায়ের মতো শেবা জত্ন করে তাকে শুখি রাকার জন্নো আপ্রান চেষ্টা করে মনে রিখু তুমার আব্বার খেদমত ও শ�
শেবা জত্ন করলে ইহু কাল ও পার কালে তুমার কল্লান হবে আমে রাহমানু রাহিম আল্লাহ তালের কাছে দুআ করি আল্লাহ জন্নো তুমাক�
তুমাকে তুমার পিতার খেদ্মত করার শুজুক দান করেন এবং তার খেদ্মতের বিনিমোয় আল্লাহ জানো তুমাকে সমস্ত মানব জাতের জনোন
আল্লাহ তালার দর্বারে কোবুল হোয়ে ছিলো এবং পরোবর্তিতি তা শত্তি প্রতিফলিত হোয়ে ছিলো খাতুনে জান্নাত হজ্রত ফাতিম�
রাদিয়া রাদিয়া তালান হাইর কোইশোর এবং বিবাহ সম্পরকিতো ঘটনা বুলি
জকন হজ্রত খাদিয়া রাদিয়া তালান হাইর বয়স ছিলো মাত্রু এগারো বছোর
হজ্রত খাদিয়া রাদিয়া তালান হাইর ইন্তে কালের পার রাসুল সললাহোলে সলাম নিজিকে স্থির রাক্তে পারলের না
তার সাপ সময় মনে হতো অন্তর ভিংগে জানো চোচির হোয়ে গাছে
আমার জখন আম্মা জানের কথা মনি পডে তখন কিছুই ভালো লাগে না
তুমি কিতা ভেবে দেখেছো আমার বিশাশ আল্লাহো তালা জান্নাতের মধে তুমার মাকে খুপ শান্তিতে রেখেছেন
তুমি তাঁর জন্নো কোনো দুখো করে না
শিসু ফাতিমার কানে একথা পন্ছুতেই তিনে পাগলের মতো
কাবা শরিফে ছুটে এলেন এবং কারো পারোযা না করে পিতার গর্দান থেকে ময়লা শুডিয়ে ফিলেন
কাফেরা এসুময় দাণিয় দাডিয়ে হাস্চিলো আর হাতে তালি দিছিলো ফতিমা রাদেলাহো তালানো এদ্রিশো দেখে কাফের দের দেখে ঘ�
হতো ভাগারা আহ কামুল হাকিমিন তুমাদের অপকর্মের অবুশুষাস্থ দেবেন রাসুল সলেলা হলে সলাম নামাদ শেষ করে দুহাত উঠিয় দুআ ক
কে হাত উঠে এ ভাবে দুআ করতে দেখি পাশন্রেদের হাশে থেমে জায়, তার ভয় সংকিত হয় পড়ে. আল্লাহ তাঁর প্রিয়নবের দুআ কোবল
করেন. ইতিহাশ থেকে জানা জায়, বদোরের জুদ্ধে এই নরো পিশাচ গুলো মসুল্মান্দের হাতে অত্তন্ত করুণ ভাবে মৃত্তু বরন কর�
করে. রাসুল সললাহোলাসলা মকাথেকে হিজ্রত করে জখন মধিনায় আসেন, তখন হজ্রত ফাতিমারা দেলাহো তালান্হের জন্ন বিবাহের প্�
প্রস্তা পাঠাতে লাগলেন. এমন কি আন্সারো সাহাবিরাও রাসুল সললাহোলাসলামের কাছে বের প্রস্তা পেশ করেন.
কিন্তু রাসুল সললাহোলাসলামের অত্তম্ত বিনয় ও নম্রতার সাথে প্রস্তাব প্রত্তাখন করেন.
অবশেশে হজ্রত আলিরাদেল্লাহো তালান্যু রাসুল সললাহোলাসলামের কাছে বের প্রস্তা পেশ করেন.
রাসুল সললাহোলাসলামের আলিরাদেল্লাহো তালান্যু কে জিগাশা করেন, তুমার কাছে মোহর আদায় করার মতো কিছু আছে কি?
হাজ্রত আলিরাদেল্লাহো তালান্যু বলেন, আমার কাছে একটি ঘোডা ও একটি লোহো বর্ম ছাডা আর কিছু নিই.
হাজ্রত আলিরাদেল্লাহো তালান্যু বলেন, আমার কিছু আছে একটি ঘোডা ও একটি লোহো বর্ম ছাডা ও একটি লোহো বর্ম ছাডা ও.
পর হজ্রত উস্মান রাদেল্লাহু তালান্যু তখন বলেন হে আল্লাহু রাসুল আমে চারশো আশে দিরহাম মুল্লো দিয়ে লোহার বর্মোটি ক�
কাছে দিলেন অতো পর রাসুল সলালাহু অলেসলাম এই অর্থো দিয়ে আলে রাদেল্লাহু তালান্যু এর হাতে দিলেন
আবু তালিবের সাথে আমার প্রিয় কন্না কোলিজার টুক্রা ফাতিমাকে বিয় দিছে
কোরি নিয় গালেন জেতু আলে রাদেল্লাহু তালান্যু এর নিজের কোনো বাডি ছিলো না তাই ফাতিমা রাদেল্লাহু তালান্যা তার বাবার
একটি পিযালা, একটি মসক, ইতাদি বির পর হজ্রত আলে রাদেল্লাহু তালান্যু একা একা থাকা আর সোজ্য হলো না
এক পর জাই তিনি ফাতিমা রাদেল্লাহু তালান্যা এর কাছে সর্বতা থাকার ইছা পোশন করেন
কিন্তু ফাতিমা রাদেল্লাহু তালান্যা কে এনে কোথায় রাখ্যবেন তার তো কোনু ঘার বাডে নিই তিনি নিজি অনের বাডিতে থাকেন
হজ্রত আলিলাদেল্লাহু তালান্যু নিজেই চুলতে পারেন না তোবে অনের দাইত্তো কি ভাবে নিবেন তার অবস্থা এমন জে এক বেলা খাব
লো লাজুক আলিলাদেল্লাহু তালান্যু রাসুল সলালাহু এর কাছে গিয়ে এক কথা বলতে পালেন না জে আপনার কোলিজার তুক্রু মেকে আপন
একন্তিক ইছা আপনি আপনার স্ত্রিকি নেজ্বারিতে নিযাসুন ভাইর কথা সুনে হজ্রত আলিলাদেল্লাহু তালান্যু রাসুল সলালাহু এর ক�
তাছে গেলেন হজ্রত আয়শেরাদেল্লাহু তালান্যু রাসুল সলালাহু সলাম কে বল্লেন আপনার চাচাতো ভাই হজ্রত আলিলাদেল্লাহু তা
তালান্যু রাসুল সলালাহু সলাম এর সামনে আস্লেন হজ্রত আলিলাদেল্লাহু তালান্যু কে দেখে রাসুল সলালাহু সলাম বল্লেন হে আ�
রাসুল সলালাহু সলাম কিছু দিরহাম আলির হাতে দিলেন আর বল্লেন বাজার থেকে আটা পনির ঘি কিনে আনো অতো পর হজ্রত আলিলাদেল্লাহ
রাসুল সলালালাসলম এর নির্দেশে ফতিমা রাদেল্লাহু তালানহাকে শেখানে উপস্থিত করা হলে রাসুল সলালালাসলম ফতিমা রাদেল্লাহ
তালানহা পিত্রালয় থেকে প্রথুম বারের মতো জাছেন শামি হজ্রত আলি রাদেল্লাহু তালানহু এর বারিতে
চিরোস থাই আলি দরিদ্র হতে পারে কিন্তো তার ছে অধিকতোর জগো পাত্র আর কেউ নিই
ক্রন্দন ময় ফাতিমা বলেন
করেছেন তার শুন্ন দিন গোলু
ফাতিমা রাদেলাহো তালান্হা কে নিই বসুবাশ করতেন
সে বারেটি রাসুল সলালা হলেয়ো সলামের বাডি হতে
বেশ কিছু দুরি ছিলো
তথাপি রাসুল সলালা হলেয়ো সলামের প্রায়ে প্রতি দিনি
আমার সন্তোষ্টের জন্নো কয়ক্টি বাডি দান করেছে
বাবার মুখে এ কথা সুনে ফাতিমা রাদেলাহ তালানহ চুপ করে গেলেন
কিন্তু হারিসাবিন নুমানের কানে এ কথা ঠেকি পংছি গালো
তিনি রাসুল সলালাও আলিহোসলামের নিকোট এশে বলেন
হে আলাহো রাসুল আমি জান্তে পেরিছে জে আপনি আপনার প্রিযোতমা কন্নাকে আপনার সন্নিকোটে রাক্তে চান
আমি আমার সকল বারি আপনার নিকোট হস্তান্তোর করি দিলাম
অনুগ্রুহ করি ফাতিমা রাদেলাহো তালানহাকে ডেকে পাঠান
অথোপর রাসুল সালালা হলেয়াসলাম আলি রাদেলাহো তালানহো ও ফাতিমা রাদেলাহো তালানহাকে হারিস বিন নুমানের একটি বারিতে নিয়
করে আমাকে বলেছেন জে আমি জাযনো কোনো কেছুর জন্নো আপনাকে লজ্যিতো না করি ফাতিমা রাদেলাহো তালানহা শামের গ্রিহের কা�
তুমার চেহারা মুলিন হোই গাছে তুমার আপ্বার নিকোট আজ গনিমতের অনেক দাশে এসেছে তার নিকোট গির একটি দাশে চেয় নিয়াশো
ফাতিমা রাদিযল্লাহু তালান হা রাসুল সলালা হলিয়া সলামের নিকোট উপস্তে থোলেন কিন্তু লজ্যাই কিছু বলতে পালেন না কিছু কো
না আসহাবে সুফার খা঵া ও শিখা দিখার শুষ্টু বয়াবস্থা আমাকে করতে হাবে আমি তাদের কে কিভাবে ভুলে জেতে পারি জারা নিজেদে
দিতে চাই তারা দুজনেই এক সাথে বলে উটলেন বলুন যা রাসুললাহ সলালাহ লেইহসলম রাসুল সলালাহ লেইহসলম তখন বলেন জেব্রাইল লেইস
পাঠ করবে এই আমল তুমাদের জন্য উত্তম খাদেম হিষাবে গন্ন হবে এই প্রশংগি আরিক্টি ঘটনা উল্লেক করা জাই আলি রাদেলাহ তালান�
এর নিকোট উমো আয়মন রাদেলাহ তালান হা বোশে ছিলেন ফাতিমা রাদেলাহ তালান হু দর্জায় টোকা দেলেন রাসুল সললাহ আলিকো সলাম উ
সলাম তাখন বলেন সেই সত্তার সপত জিনি আমাকে সত্ত সহকারে পাঠিয়েছেন মহামমদের পরিবারে রান্না ঘোরে তৃষ দিন জাবত আগন জল�
আপনি বরং আমাকে সেই পাঁচটি কথা শিখে দিন জা জিব্রাইল আপনাকে শিখে ছেন
আলি রাদেযলাহ তালানহ জিগাশা করলেন কি খবর ফাতিমা রাদেযলাহ তালানহ বলেন আমি দুনিযা পাওয়ার প্রতাশা নিয় তুমার নিকর থিকি গ
এক দিন ফাতিমা রাদেযলাহ তালানহ অশুস্থ হয়ে পরলেন রাসুল সেলালা হলেয় সেলাম সাহাবি ইম্রান বিন হুসাইন কে সংগিনি শ্যো ক
রাসুল সেলালা হলেয় সেলাম তকো নিজের চাদোর ভিতোরে নিখেপ করি বলেন মা এনিয় পর্দা করো অতুপ্পর রাসুল সেলালা হলেয় সে�
হে আমার কোলিজা টুক্রা ধর্জো ধারন করো আমি ও আজ তিন দিন জাবত অনাহার একলিষ্ট হচ্ছি আল্লাহো রাব্বুল আলামিনের নিকোট আম�
ফাতিমারে দেল্লাহো তালান্হা বল্লেন তাহলে মারিযম আলেহি সলামের অবস্থান কি হবে রাসুল সলালাহ আলেহো সলাম বল্লেন তিনি
প্রভাতে মস্ছিদে জাওয়ার পুর্বে রাসুল সলালাহ আলেহো সলাম হজ্রত ফাতিমার সাথে দেখা করতেন
নাফে বননা করেন আমি আট মাস মধিনায় বসোবাস করে ছিলাম
এবং তমাদের কে সম্পুর্ণ রুপে পোবিত্র করতে
আর সে অবস্থায় নিজের কোলের সন্তান কে দুদ খাবাছেন
এজন্নে তাঁর অশেষ প্রসংশাও করছে
হজ্রত আলিরা দেলাহো তালান্হু পানি ও কাঠ জুগার করে আন্তেন
তার ফলে তাঁর বক্ষে খতের ছাপ পরে জায়
তিনি হস্ত চালিত জাতাকলের মাধ্যমে এতো পরিমান আটা তোরি করে ছেন
হাজ্রত ফাতিমা রাদেল্লাহ তালান হা কাপরে তালি লাগিয়ে সেই কাপর পরিধান করেন
হাজ্রত আলি নিস্ছিন্তে হাজ্রত ফাতিমার উপর সন্তান লালন পালনের ভার দিয়ে রাসুলোলাহ সলালাহ উলেয়ো সলামের সাথে বিরিয�
পর্তেন হয়েতো কোনো সফরে না হয়ে কোনো জুদ্ধে আর হাজ্রত ফাতিমার আদিয়লাহ তালান্যা একাকি কতো বড় দাইত্তুইনা পালন ক
ফাতিমার আদিয়লাহ তালান্যা
ব্রক্ষা পাওর জন্ন রাসুললাহ সলালাহ অলেয়সলাম জাদের কি পোবিত্র করানের পাসা পাসি আক্রে ধরার নির্দেশ দিয়েছেন
রাসুললাহ সলালাহ অলেয়সলাম বলেন
দুটি পূত্র সন্তান হাজ্রত ইমাম হাসান ও হাজ্রত ইমাম হসেন রাদেলাহ তালান হু
এবং দুটি কোন্না সন্তান হাজ্রত উম্মি কোলসুম ও হাজ্রত জযনব জন্মগ্রহন করেন
ফাতিমা রাদেলাহ তালান হায়ের সপ সন্তানি ছিলো হাজ্রত রাসুলে করিম সললাহ হলে হসলামের গলিজা টুকরা
ইমাম হিসাবে দানিই গালেন কিন্তু আতো দেরঘো সুময় শেজদাই কাটালেন জে পিছনের মক্তাদিরা বিশোই হত্বাক হোয়ে গালো
আমি চেয়েছি তার ইচ্ছা পুর্ণ হোক তাই তারা তারে করিনি
আরিক দিনের ঘটনা রাসুল সললা হলি হসলাম ফাতিমা আলি এর বাডির পাশো দিয়ে বাস্তো তার সাথে কোধাও জাছেন
আরিক দিনের কোধাও সাথে কোধাও জাছেন
রাসুল সললা হলি হলি হসলাম তার এই কাছে অত্তন্তো আনন্দিতু হয়ে ছিলেন
রাসুল সললা হলি হলি হসলাম তার এই কাছে অত্তন্তো আনন্দিতু হয়ে ছিলেন
এবারো সর্ব প্রথম হজ্রত ফাতিমার গ্রিহে প্রভেশ করেন
তিনি মনি মনি বলেন এর পর্বেতো আমার পিতাকে কখুনো আমার সাথি এমন আচরণ করতে দেখিনি
অতু পর তিনি তার দু পুত্রকে ইমাম হসেন ও ইমাম হাসেন রাদেলা হো তালানো কে ডাকলেন
এবং এক জনের হাতে দর্জার পার্দা খুলে আর অপর জনের হাতে চুডি খুলে অনো জন্কে দিয়ে বললেন
আসুল সালালা হলে হাসলাম হাজেত ফাতিমার দো সন্তান কে চুম্বন দিয়ে তাদের কে কোলে তুলে নিলেন
তাদের দু জন্কে নিজের দু হাটুর উপর বোশে নির্দেশ দিলেন ওই দুটি চুডি ভেঙ্গে জানো তুক্রু করা হয়
আর উপর রহম করেন নিশ্চোয় আল্লাহ এ পর্দার পরিবর্তে বেহেস্তী বস্ত্র তাকে দান করবেন এবং এ চুডি গুলীর পরীবর্তে তাকে
পারছিলেন না রাসুলে খুদা হাজ্রত মহাম্মাস সলালা হলে হলে হসলাম লোক্টির সাথে কুশলাদি বিনিময় করেন ওই বৃধ্ধু লোক্টি ব
তুমি ফাতিমার বাডিতে জাও সে আল্লাহো ও তা রাসুল কে ভালো বাশে এবং আল্লাহো ও তা রাসুল তাকে ভালো বাশে সে আল্লাহোর পথে �
দান করে থাকে হাজ্রত ফাতিমার গ্রিহো রাসুল সলালা হলে সলামের গ্রিহো সংগ্লগ্ন ছিলো এবং ওই বারিটি নবি এর স্ত্রিদের থ�
থেকে প্রিথক ছিলো রাসুল লা সলালা হলে সলাম হাজ্রত বেলাল কে ডেকে বল্লেন হে বেলাল তুমি ওই ব্রিধো লোক্টে কে ফাতিমার
অত্তরে বল্লেন ঵ালেকুম সলাম আপনি কে ব্রিধো লোক্টে বল্লো আমি এক জন ব্রিধো আরাব জেকিনা কস্ট ও দুরাবস্থা থেকে মুক�
রাদ্যাল্লাহু তালান্হু ও রাসুল সলালা হলেকো সলাম তিন দিন জাবত কিছু খান্নে নবিকরিম সলালা হলেকো সলাম তাদের অবস্থা ভাল�
আরো বৃধ্ধু লক্টি বল্লো হে মহামাস সলালা হলেকো সলামের কন্না আপনার কাছে আমি খুধানে বৃধ্ধু কথা বলেছে আর আপনি আমাকে
পশুর চাম্রা দিছেন আমি এ চাম্রা দিয়ে কি করো হজ্রত ফাতিমার দেলাহ তালানা বৃধ্ধু লক্টির কথা সনে হজ্রত হামজার কন্না ফ�
জিদে নববিতে পংছলেন তাখন নবিকারিম সলালা হলেয় সলাম তাঁর সাহাবিদের কে নিয়ে বোশে ছিলেন
তার দারা আল্লাহো তুমার প্রিজন মিটাবেন না হজ্রত আম্মার ইবনে যাসীর উঠে দাডালেন তিনি বলেন যা রাসুললা আমাকে কি এই গলার
হার্টি কেনার অনুমতে দিবেন রাসুল সলালা ভলিভসলাম জোবাবে বলেন হে আম্মার এটা ক্রোয় করো জদি সমস্ত জিন ও ইন্সান এটা ক�
ক্রোয়ের মধ্যে অংক্ষক্রহণ করে আল্লাহ তাদের সকলের উপর থেকে দোজকের আগুন উঠিয়েন হজ্রত আম্মার জিগ্যেশ করলেন হে
আর কোয়েক্টি দিনারি জথিষ্ট জা আমি আমার পুরিবার কি দিতে পারি হজ্রত আম্মারের কাছে নভিকারিম সেলালা হলি হলি হসেলাম কর�
কর্তিক প্রাপ্ত খাইবরের যুধ্ধের গনিমতের কিছু মাল অবশেষ্ট ছিলো তিনি বলেন এই গলার হারের বিনুময়ে আমি তুমাকে বিশ দিন
কাছো সে লক্টি কে দিলেন বৃধ্ধু লক্টি মালা মাল নিয়ে রাসুল সলালা হলেয় সলামের কাছে এলেন তিনি জিগিন্শ করলেন এখন তুম�
তুমি ব্যাতিতো অন্য কনো উপাশ্যের আমি ইবাদোত করিনা তুমি সকল খেত্রে আমার ইজিক দাতা হে পরু঵ার দিগার ফাতিমাকে এমন সপ কি
তার শামি জদি আলি না থাক্তো তাহলে কখনো তার সমকোখ্ষ শামি কে খুঝে পা঵া জেতো না
আলাহ ফাতিমাকে হাসান ও হসাইন কে দান করেছেন বিশ্যের বুকে মানপ কুলের মাজে তাদের নযায় আর কেও নিই কানো না তারা বেহস্ত�
আলাহ তারা উত্তর দিলেন তকন রাসুল সলালা হলে হলে সলাম বলেন জিব্রাইল আমাকে শাংবাদ দিয়েছে জে ফাতিমার দাফন সম্পন্ন হবা�
জোবাব দিবে এজি আমার কোবরের পাসে দাডি আছে আলি ইবনে আবু তালিব
এবং কোবরের ম্রিত্যুর পরেও তান্র সাথে আছেন তারা তান্র এবং তার পিতা শামি ও সন্তান্দের উপর অসংখো দুরুত পাট করছেন
অতুপর জারা আমার উফাতের পর আমার রোজা মোবারোগ জিয়ারোত করবে তারা জনো আমার জিবদ্ধশাতেই আমাকে জিয়ারোত করলো
আর জারা ফাতিমার শাখাত লাপ করে তারা আমার জিবদ্ধশাই আমাকে দেখার শোভাগো অর্জন করলো
জারা আলিবিন আবু তালিবের শাথে শাখাত করলো মনি করতে হবে ফাতিমার শাখাতের শোভাগো হোয়েছে
নাম ছিলো সহম খাইবোরের জুদ্ধের গনিমতের মালের জে অংক্ষো তানের ভাগে পরে ছিলো তাদিয় তিনি এই গোলাম কে করয় করে ছিলে
কে তানের হোয়ে কাজ করে লোকটি হাজ্রত ফাতিমার কাছে গলার হাটি নিই গালো এবং নবির কথা তানের কাছে পন্ছালো হাজ্রত ফাতিমা
করিয়েছে এবং অভাবনিয় অভাপ পুরন করেছে আর এক জন দাশ কে স্রিংখল মক্তু করেছে অবশেশে গলার হার আবার তার মালিকের কাছে ফি
দেলো হতালানো হাজ্রত ফাতিমার পসোমি চাদোট্টি বন্ধক রাখলেন ইহোদি লক্টি চাদোট্টি নিয় তার কনো একটি কখে রিখে দিলো র�
হাজ্রত ফাতিমার চাদোর খানা রাখা আছে লক্টি দ্রুতো সে কখে প্রবেশ করে দেখতে পেলো জে হাজ্রত ফাতিমার চাদোর্টি থেকে
আস্ছে সে তার আত্যো সজন্দের খাবোর দিলো মহিলাটিও তার আত্যোদের সংগ্বাত পাঠালো দেখতে দেখতে প্রায় আশে জন ইহোদি জ�
দযা করে আপনার মে ফাতিমা কে আমাদের মের বের অনুষ্ঠানে পাঠাবেন আশা করে তার বদোলোতে এই বের অনুষ্ঠান আরো বেশি সন্দো�
তাকন ইহুদিরা বিনিতো কান্ঠি এই বেপারে নবিকেরিম সেলেলা হলিবসেলাম কে মধ্যস্তোতা করার জন্ন আর্জি পেশ করে
ইহুদিরা এবির অনুষ্ঠানে আকর্ষনিয় সব জাগ্জমক পর্ণ পোশাক অলংকার ও সন্দোর্জের সমাবেজ ঘোটিয় ছিলো
তারা মনে করে ছিলো যে হজ্রেত ফাতিমা পুরাতন ও ছেডায় কাপর পরিধান করে অনুষ্ঠানে অংক্ষগ্রহন করবে
আর তারা এভাবে তাকে অপমান ও খাটো করে ছেয় ছিলো
আর তারা এভাবে তারা করে ছেয় ছেয় ছেয়
আর ছাডাই দুদিন গতো হোয়ে গাছে জত শামান্ন খাবার ছিলো তা তুমাকে দিয়ে ছেলাম
উপর নির্ভর করে ঘারের বাহেরে চলে গেলেন এবং পারে তিনে কারো কাছ থেকে এক দিনার রিন নিয়ে ছিলেন
তিনে তা দিয়ে তাঁর পরিবারের জন্নে কেছো করায় করার মনস্থো করেন
তুমি বারে ও পরিবার ছেরে বাইরে আস্থে বাধ্ধ হোয়েছো
কে লোকাতে পারেবে না তখুন হজ্রত মিগ্দাত বলেন হে আবুল হাসান জেহিতু আপনি জোর করে ধরেছেন তাই বলছি আমি শে আল্লাহর কসম
আমার পরিবারের কান্না সুনে শোজ্য করতে না পেরে চিন্তিতো মন নিয় ঘারের বাহেরে চলে সেছে আমার এই হলো আবস্থা হজ্রত আ�
তাকে দিয়ে মস্চিদে নববিতে প্রভেশ করলেন সেখানে গিয়ে জহর আসর এবং মাগ্রিবের নামাজ আদায় করলেন
মহানোবি হজ্রত মহাম্মা সেললা হলেয় সলাম মাগ্রিবের নামাজ সমাপ্ত করে
আস্তে পারি হজ্রত আলি মাথা নিচু করে চুপি শারে দাডিয়ে রোলেন তিনে লজ্যাই হতো বাগ মহানোবি সেললা হলেয় সলামের শামনে
বল্লেন হে আবুল হাসান কেনো তুমি না বলে আমাকে ফিরিয় দিছো না অথুবা হে বলে তুমার সাথে জাবার জন্নো বলছো না
কিতার গলার কন্ঠু সনে নামাজের স্থান ত্যাক করে তাকে সালাম দিলেন ফাতিমা রাদেল্লাহো তালান্হা নভি করিম সললা ওলেয়া সল�
তালামের সবচে প্রিয় বেক্তি ছেলেন নভি সললা ওলেয়া সলাম তাঁর সলামের উত্তর দিলেন তিনে তাঁর পভিত্র হাদ দারা ফাতিমার ম
এবং তার সোগ্রান পে অবাক কন্ঠে ফাতিমা কে জিগাশা করলেন হে ফাতিমা এখাবার তুমার কাছে কোথাথেকে পংছেছে যা কনো দিন দেখ�
খাইনি হাজ্রত মহাম্মাস সেলালা হলে হোসলাম হাজ্রত আলি রাদেলাহ তালানোর কাধে হাত মোবারোক রেখে ইশারা করে বলেন হে আলি �
খাবার তুমার সেই দিনারের পুরুষকার ও প্রতিদান মহান আলাহ করানোল কারিমে এরশাত করেছেন নিষ্ছোই আলাহ যাকি ইচ্ছে করেন তাক
পুরুষক্রিতো করেছেন হে আলি আলাহ তুমাকে হাজ্রত জাকারি আলাহি সলাম এবং হাজ্রত ফাতিমার দেলাহ তালান হাকে হাজ্রত মারিযাম
একদা একি সাথে দোই সন্তান হাজ্রত হাসন রাদেলাহ তালান হো হাজ্রত হসেন রাদেলাহ তালান হো অশোষ্ত হোয়ে পোলে হাজ্রত আলি
হাজ্রত ফাতিমারে দেলাহ তালান হাজ্রত পারিস্রামিকের বিনিমোয়ে করতে এছোক
এবং তাদের দাশির জন্নো একটি
আমি খুধার্তো
এবাবে তারা না খেয়ে
একটি এতিম আশলো
এবং ত্রিতেও দিনের কাজ সম্পন্ন করে
একসাদ জাব পিলেন
জধারিতি ওই জাব দিয়ে
আবারো পাঁচটি রুটি তোরি করলেন
ত্রিতেও দিন আবারো হাজ্রত আলি রাদিযাললাহো তালাযান্হো
হাজ্রত মহাম্মাত সলালাও হলিয়াসলামের সাথে
মাগ্রিবের নামাজ সম্পন্ন করে ঘারে ফিলেন
ইফ্তার করেন সকলে মিলে আবার ইফ্তারে বস্লেন
মাগ্রিবের সম্পন্ন করে মাগ্রিবের সকলে আবার ইফ্তারে বস্লেন
তকন হজ্রত জিব্রাইল আলাহিসলামের মাধ্যমে করানের আযাত নাজিল হলো
তারা এতিম মিস্কিন এবং বন্দিদের আহার প্রদান করে
খাবারের প্রতি তাদের নিজেদের আগ্রহ থাকা সত্যেও তারা এতিম মিস্কিন এবং বন্দিদের আহার প্রদান করে
পোবিত্র করানের এই আযাত্টি কার উদ্দেশে নাজিল হয়েছে নিশ্চোই আতকখনে বচিতে নাপারার কথানা
আলি রাদে অল্লাহো তালান্হু তার কর্মের দারা অল্লাহো সন্তস্টে লাপ কোরলেন
আল্লাহ তালা, হজ্রত আলিদাদি আল্লাহ তালা আন্যু, হজ্রত ফাতিমারে দেল্লাহ তালা আন্যা, সহা তাদের পরিবার কে মোবারোগ বাদ জা
হি নাজিল হোয়েছে, তাদের দান কতোটা উচ্ছো মর্জাদা লাপ করেছে, সুভানল্লা, ইদের দিন শকাল বেলা, হজ্রত আলি রাদেল্লাহ তাল
শুরু করে দিয়েছেন.
হাসান ও হসেন রাদেল্লাহ তালান্যু তখন কুপ ছুটু ছিলেন, এতো কিছু বজার বয়েশ হয়েনে, তাই তারা পিতামাতার অবস্থা সম্পরকে �
কিছুই জান্তেন না, তারা ঘরে ফিরি গেলেন, হজ্রত ফাতিমা রাদেল্লাহ তালান্যা তখন রুটি বনাছিলেন, একি সাথে পারম করুণমোয় অ�
মা, আজকে তো ইদের দিন, আমাদের আশে পাশের সকলি নতন জামা কাপর পরছে, অনেক হাশে আনন্দ করছে, আমাদের দুই ভাইর কোনো নতন জামা �
কাপর নিই, কানো? সন্তান্দের মখে এরকম কথা সুনে, মা ফাতিমা রাদিযল্লাহো তালান হা ভাশা হারিয়ে ফেল্লেন, তিনে কান্না ঘুপ
পোর্বে, জেই ভাবা সেই কাজ, দুই ভায় চলে গালো গসোল করতে, অনো দিকে দুষ্চিন্তা জেগে উটলো হাজ্রত ফাতিমা রাদিযল্লাহো �
তালানহায়ের মনি, তিনি মনি মনি ভাপছেন, এই ভাবে আর কতো দিন পোত্রদেরকে শাংতনা দিবেন, এই ভাবে আর কতো বার তাদেরকে ভুলিয়
পাতিমারা দেল্লাহো তালানহা তাডা তাডে কাজ শেষ করে ওজু করে জাইনামাজে বসে পরলেন, তার পর দুই হাত তুলে আলাহ তালার নিকট মন�
এনি বল্লেন, হে পারম করুনাময়, তুমি আমার স্রিষ্টি কর্তা, তুমি আমার মনের সকল দুখো কস্টু ঘোজানুর সমাধান কারি, তাই তুমি ত
প্রভু, তুমি তুমার অধম দাশিকে দিপদ থেকে মুক্ত করে দাও, আমি জিবনিয় এতো বড় বিপদে পরিনি, এই মহা সমস্যা তুমি সমাধান করে �
তুমি কি চাও আজকের দিনের মতো পভিত্র একটি দিনে আমি মিথে কথা বলি, এবং আমার আদোরের শম্তানেরা মিস্কেনের মতো ইদ করুক, রা�
দাশ বার শারা দিবো. জাই হোক, জাই নামাজে বশে, শেজদাই পরে অজোরে কাছেন হজ্রত ফাতিমারে দেল্লা হো তালা না।
মা ফাতিমার কাছে পাঠালেন হজ্রত জিব্রাইল আলাইসেলাম কে।
একটি জামার রঙ্ক ছিলো লাল আর একটি জামার রঙ্ক নিল।
একটি জামার রঙ্ক ছিলো লাল আর একটি জামার রঙ্ক ছিলো নিল।
এই জামাগুলো দেখে রাসুললাহ সলালাহো অলেসলাম কেদে উটলেন।
জা পারোবর্তি সুময়ে হাজ্রত হাসন রাদেল্লাহ তালান্হুর বিশ্পানের নিল মৃত্তু ও হসেন রাদেল্লাহ তালান্হুর রক্তাক্ত�
ঝর এই ঝর নিয়েই তিনী ঘরের সমস্ত কাজ করছেন
এই দেখে হাজ্রত আলি রাদেল্লাহ তালান্হুযে গাশা করেন
হে ফাতিমা, তুমি কানো কান্না করছো? হজ্রত আলি রাদেলাহ তালান্হু এর প্রশ্নে কোনো উত্তন না দিয়ে ফাতিমা রাদেলাহ তালান্
আব্বাজান ঘোরের ভেতোরে ধুকে কি জানো তালাশ করছেন? আমি ঘোর থেকে বের হোই আব্বাজান কে পেছন দিক্থেকে ডাকলাম আর বললাম
আব্বাজান আপনি কি তালাশ করছেন? তখন আব্বাজান আমাকে বলেন হে ফাতিমা আমি তুমাকে তালাশ করছে তুমাকে আমার সাথে নিয়ে জা঵ার
আর তিনি আমাকে আরো বলেন হে ফাতিমা আজকে তুমি রোজা রাগে তুমি সেহ্রি খাবে আলির দস্তর খানায় আর ইফ্তার করবে আমার দস্তর
হজ্রত আলি রাদেলাহ তালান্হ হজ্রত ফাতিমা রাদেলাহ তালান্হের মুক থেকে সপনের কথা সুনার পর বুছ্ঠে দেরি হলো না জে ফাতিম
তাদের আব্বা জান এবং আম্মা জান কান্না করছেন তখন দুই ভাই তাদের কাছে আস্লেন এসে বলেন হে আম্মা জান হে আব্বা জান আপনার�
তার বিতিক্রম হোলো না হজেত ফাতিমা রাদেল্লাহু তালা না বলেন তুমরা দুই ভাই এখন তুমাদে নানাজানের কাছে চোলে জাও মাইর কথা
এখন তুমরা তুমাদের মাইর কাছে চোলে জাও আর তার মখির দেকে তাকিয় থাকো আজকের পর্থেকে তুমরা তুমাদের মাকে দেখতে পাবে না
নানা জানের এই কথা গুলো সুনার পর দুই ভাই কান্না করতে লাগলেন
তখন তারা দোরাতে দোরাতে মাইর কাছে ফিরে আসলেন
এসে বলেন হামা জান আবা জান আপনারা কানো কান্না করছেন আমরা বুছ্তে পারছে নানা জান আমাদের সেই কথা বলেছেন বলেছেন জে আজ �
নাকে তুমার শেষ দিন আর তুমার মখের দিকে আমরা জনো তাকে থাকে ছেলের মক্থেকে এই সব কথা সুনে হাজ্রত ফাতিমা রাদিযলাহো তাল
সকলে মিলে এক সাথে কারণা করছেন বিকেলের দিকে হাজ্রত ফাতিমা রাদিযলাহো তালানহায়ের শোরির আরো খারাপ হতে লাগলো
হাজ্রত ফাতিমা রাদিযলাহো তালানহায়ের মৃত্তুর আগ মোহর্তে হাজ্রত আলিকে তিনটি কথা বুলে ছিলেন
তাখন হাজ্রত আলিদাদিযলাহো তালানহো বুলেন
হাজ্রত ফাতিমার আদিযলাহো তালানহা বুলেন
হে আলি আপনার সাথি আমার ত্রিতেয় কথাটি হলো হাসান হসেন জকন বালক হবে তাখন দুইভাইকে আলাহো রাস্তাই সপর্ত করে দিবেন
এবং আমি মারা জাওর পর আমাকে রাতেই দাফন করেন তখন হজ্রত আলি রাদেললাহো তালান্হ বলেন হে ফাতিমা তুমি হলে নবির মিয় আমি সবা
তাঁর কতোটুকো শাস্থ ছিলো এতে করে আমার পার্দা ভঙ্গ হবে এই কথা গুলো হজ্রত ফাতিমা রাদেললাহো তালান্হ হজ্রত আলি রাদেল�
রাদেললাহো তালান্হ হজ্রত হাসন্র রাদেললহো তালান্বু এবং হোজ্রত
তাখন হজ্রত আবো জোর গিফারি রাদেলাহো তালান্হু কে প্রশ্ন কোলেন হে আবো জোর আমি তো কাউকেই ফাতিমার মৃত্র কথা বুলিনি তা
লোকের অভাব তুমি তাডাতারে তাদের বাডিতে চোলে জাও হে আলি আমাকে তো রাসল সেলালাহো লেয়সেলাম আশ্তে বলেছেন
হজ্রত ফাতিমা রাদেলাহো তালানহাকে জকন কবরে নামানো হলো
হসাইনের মা এবারো কবর থেকে কোনো আ঵াজ আশ্লো না তার পর ত্রিতিও বার আবুজোর গিফারে রাদেলাহো তালানহো বলেন এটা হলো হজ্�
আলিরাদেলাহো তালানহো এর স্ত্রি এবারো কবর থেকে কোনো আ঵াজ নিই তখন তিনি আবার বলেন এটা দুজাহানের বাজশার মে খবর দার কবর
তোই বিাদোবি করে না আলাহো তালা তখন কবরের জোবাপকে খুলে দিলেন তখন কবর থেকে আ঵াজ আস্লো আমি হলাম অন্ধকার ঘার শাপ বিছ্ছ
না জন্নতের মহিলাদের শর্দার কে চিনি না আমি শুধু চিনি ইমান ও আমল আমার মাজে জদি কেও ভালো ইমান নিয়াশে তাহলে আমি তাকে জন
নাতুল বাকিতে দাফন করা হোয়েছে
কোবর জিয়ারত করতেন এবং তার রুহের মকফেরাতের জন্য নানা রকোম প্রার্থনা করতেন
এবং রাসুল সলেলা হলেয়া সলামের সাথে মিলিত হন
রাসুল সলেলা হলেয়া সলাম বলিছিলেন
মহমায় তেআক করি ইন্তিকাল করেন